ঢাকা, বাংলাদেশ

রোববার, , ১৯ অক্টোবর ২০২৫

English

জাতীয়

স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের আত্মহত্যার ঘটনায় আমরাই পারি জোটের উদ্বেগ

উইমেনআই প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৮:২৫, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের  আত্মহত্যার ঘটনায় আমরাই পারি জোটের উদ্বেগ

ফাইল ছবি

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ডের পরিপ্রেক্ষিতে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বা কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) লক্ষ্য করে হামলার আশঙ্কায় সারাদেশে পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোতে টহল ও নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে সারাদেশে কেপিআই স্থাপনায় বাড়তি নজরদারির এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

সতর্কতার কারণ ও পদক্ষেপ:

  • হামলার শঙ্কা: পুলিশ সদর দপ্তর আশঙ্কা করছে যে সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের পর দেশের আরও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা হতে পারে।

  • সদর দপ্তরের নির্দেশ: শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুন লাগার পরপরই মৌখিক নির্দেশে কেপিআই এলাকাগুলোতে অতিরিক্ত টহল ও নিরাপত্তা বাড়ানো হয়।

  • মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন: মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তারা সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার মৌখিক নির্দেশনা পেয়েছেন। চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নির্দেশনার পর অনেক জায়গায় পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে এবং সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের আটক করা হচ্ছে।

  • জেলা পর্যায়ে নির্দেশনা: জেলা পর্যায়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিজ নিজ এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা তদারকির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম জানান, দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় সারা বছরই নিরাপত্তা জোরদারে নির্দেশনা থাকে। কেপিআই এলাকার নিরাপত্তায় পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে।

কেপিআই কী ও সংখ্যা কত? দেশের ‘কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন’ বা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহকে সংক্ষেপে কেপিআই বলা হয়। বর্তমানে সারাদেশে বঙ্গভবন, গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জাতীয় সংসদ, বিমানবন্দর, সচিবালয়, বিটিভি, কারাগার এবং বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৫৮৭টি কেপিআই রয়েছে। এগুলোর নিরাপত্তা কার্যক্রম তত্ত্বাবধানের জন্য সরকারের একটি শক্তিশালী নীতিমালা কমিটি রয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি: এদিকে, শনিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে জানায়, দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সরকার গভীরভাবে অবগত এবং জনমনে সৃষ্ট উদ্বেগ অনুধাবন করছে। সরকার সকল নাগরিককে আশ্বস্ত করে বলেছে:

  • নিরাপত্তা সংস্থাগুলো প্রতিটি ঘটনা গভীরভাবে তদন্ত করছে এবং মানুষের জীবন ও সম্পদ সুরক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছে।

  • নাশকতা বা অগ্নিসংযোগের কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে সরকার তাৎক্ষণিক ও দৃঢ় পদক্ষেপ নেবে।

  • কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বা উসকানির মাধ্যমে জনজীবন ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করার সুযোগ দেওয়া হবে না।

  • সরকার দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করে বলেছে, যদি এসব অগ্নিকাণ্ড নাশকতা হিসেবে প্রমাণিত হয় এবং এর উদ্দেশ্য হয় জনমনে আতঙ্ক বা বিভাজন সৃষ্টি করা, তবে জনগণ ঐক্য, সংযম ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এর মোকাবিলা করবে।

ইউ

ঢাকায় গণমাধ্যমকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

কোরিয়ান সিএসআর: প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক কল্যাণের ভবিষ্যৎ

পিআর নিয়ে যা বললেন নাহিদ

স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের আত্মহত্যার ঘটনায় আমরাই পারি জোটের উদ্বেগ

সবুজায়ন-বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে সৌদি সহযোগিতা চাইলেন উপদেষ্টা

কার্গো ভিলেজ আগুন: পোশাক শিল্পে বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা

বুলেটপ্রুফ গাড়ি ও মিনিবাস কিনছে বিএনপি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে, বিতর্কিত কেউ দায়িত্বে থাকবে না: ইসি

শিক্ষকদের ৫% বাড়িভাড়া বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, শহীদ মিনারে

ওমানে আট প্রবাসীর প্রাণহানি, মরদেহ দেশে প্রত্যাবর্তন

বিশেষ ব্যবস্থা থাকলেও মেট্রোতে বিড়ম্বনায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তি

বিমানবন্দরে আগুন: বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা: সিইসি

ভূমি কমিশন সভা স্থগিত, চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের ক্ষোভ

রক-এন-রোল-এর রাজপুত্র: আইয়ুব বাচ্চুর প্রয়াণ দিবসে স্মৃতির অর্ঘ্য