ঢাকা, বাংলাদেশ

মঙ্গলবার, ৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৯ মার্চ ২০২৪

English

মতামত

শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ জবির আরেক শিক্ষার্থীর

একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার অজানা কথা

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী খালিদ আর নেই

জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চান প্রধানমন্ত্রী

সেহরি ও ইফতারে কী খাবেন, কী খাবেন না

সিরিজ জয়ের পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাসের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

যশোরে চার কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ৩২তম মিলিয়নিয়ার হলেন হুমায়ু

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

সরিষাবাড়ীতে রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানের জায়গা দখল করে মাদক ব্যবসা

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের ৫ জনের প্রাণহানি

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ১০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট

‘স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোর গোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার’

অবন্তিকার আত্মহত্যা: সোমবারও বিক্ষোভে উত্তাল জবি ক্যাম্পাস

মতামত বিভাগের সব খবর

নেত্রী চায় উৎসব মুখর নির্বাচন: নেতাকর্মী সংঘাতে কেন? 

নেত্রী চায় উৎসব মুখর নির্বাচন: নেতাকর্মী সংঘাতে কেন? 

গণতন্ত্রের অন্যতম মৌল নিয়ামক সহনশীলতা। নিজ নিজ পছন্দ অনুযায়ী মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্যই গণতন্ত্রের আবির্ভাব। আর যে বা যাঁরা এই প্রক্রিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে জনগণের মতামতকে সানন্দে মেনে নেয়ার মানসিকতা ধারণ করেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় তিনিই নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন। স্বাধীনতা উত্তর কাল থেকেই আমাদের গনতন্ত্র বারবার হোঁচট খেয়েছে। তবুও এ অঞ্চলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া কে সুদৃঢ় করতে প্রাণপণে চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন। ৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু তথা আওয়ামী লীগের প্রতি বাংলার জনগণ যদি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ সমর্থন না দিতো, তাহলে একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ কখনো সর্ব সাধারনের যুদ্ধ হিসেবে পরিগণিত হতো না। তাই এটি নির্দ্বিধায় বলা যায়, নিঃশঙ্ক চিত্তে, উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত সত্তরের সাধারণ নির্বাচন বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের উৎপত্তিতে অন্যতম উপাদান হিসেবে কাজ করেছিল। আর এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির জনক তথা বিশ্বের অন্যতম জাতীয়তাবাদী নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন।

জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী বাংলাদেশ

জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী বাংলাদেশ

বর্তমান সময়ে বহুল আলোচিত বিষয় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর মধ্যে কি আছে এবং কিভাবে বাস্তবায়ন করা হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ তা নিয়ে সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে। গত ৭ এপ্রিল, ২০২২ তারিখে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে গঠিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’ এর ৩য় সভায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সর্বপ্রথম ঘোষণা করেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় বাস্তবায়ন করা হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের সভার সিদ্ধান্তের প্রায় আট মাস পর গত ১২ ডিসেম্বর, ২০২২ ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০২২ এ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিলেন ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের অর্থ্যাৎ তিনি ঘোষণা দিলেন আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে জ্ঞান-ভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী বাংলাদেশ। তিনি বললেন, ‘আমরা আগামী ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব। আর সেই সঙ্গে বাংলাদেশ হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। সেই সাথে তিনি স্পষ্টতই জানিয়ে দিলেন ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর চারটি স্তম্ভের কথা যথাঃ (১) স্মার্ট সিটিজেন; (২) স্মার্ট গভর্নমেন্ট; (৩) স্মার্ট ইকোনমি এবং (৪) স্মার্ট সোসাইটি।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া

ঊনিশ শতকের শেষের দিকে মুসলমানদের জাতীয়  জীবনে আসে এক চরম যুগ সন্ধিক্ষণ। সে যুগে পুরুষশাসিত সমাজে সমগ্র মুসলিম নারীসমাজে বিরাজিত দু;খ দূর্দশা তাপ গ্লানি শাপ অভিশাপের বেড়াজাল থেকে এবং পুরুষের  কামনা বাসনার একমাত্র  পুতুল, হাতে পায়ে বেরি দেওয়া নারীসমাজকে যিনি দেখিয়েছিলেন সুর্যের মুখ, যিনি আশ্বাস দিয়েছিলেন নারীদের সম্পূর্ন আলাদা  সত্তা নিয়ে পৃথিবীতে  বিচরণ  করার, যিনি মোমবাতির মৃদু আলোকশিখায় আলোকিত করেছিলেন নারীর মুখাবয়ব, যিনি শীলনোড়া ঠেলেও নারীর  হাতে তুলে দিয়েছিলেন বর্ণ পরিচয়ের ছবি, যিনি দেখিয়েছিলেন নারীর  অন্ধ দুচোখে জ্ঞানের আলো,  যিনি  শুনিয়েছিলেন- ``জাগো বংগবাসী/দেখো কে দুয়ারে/ অতি ধীরে ধীরে /করে করাঘাত`।

শেখ হাসিনার উন্নয়ন ভাবনা দক্ষতা পাশে বসে কয়েকগুণ বাড়িয়েছেন শেখ রেহানা

শেখ হাসিনার উন্নয়ন ভাবনা দক্ষতা পাশে বসে কয়েকগুণ বাড়িয়েছেন শেখ রেহানা

পঁচাত্তরের ১৫ই আগস্টে আধুনিক সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপবিারে শিশুপুত্র রাসেল, অন্তঃসত্ত্বা পুত্রবধূসহ খুনি মোশতাক জিয়াউর রহমানের কুট কৌশলে বিপদগ্রহস্থ কিছু সেনা সদস্যদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন। ব্রাসেলসে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই তনয়া শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। প্রবাস বসে বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের সংবাদ পান। সেই সাথে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বাংলার মানুষের জীবনে যে ভয়ানক দিন অপেক্ষা করছে তা বুঝতে পারেন।