ঢাকা, বাংলাদেশ

শুক্রবার, আশ্বিন ১৩ ১৪৩০, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

English

মতামত

প্রিয় নবীকে অন্তর থেকে ধারণ করতে হবে: তাপস 

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯, হাসপাতালে ভর্তি ২৩৫৭

ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রাজধানীতে ধর্মীয় শোভাযাত্রা

রূপপুরের জন্য প্রথমবার এলো পারমাণবিক জ্বালানি 

ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন বানচাল করা যাবে না : তথ্যমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে বিরোধীদলীয় নেতার শুভেচ্ছা 

বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ চেয়ে ফের আবেদন খালেদার

শার্শায় প্রধানমন্ত্রীর ৭৭তম জন্মবার্ষিকী পালিত

পীরগঞ্জে প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ, আসামি গ্রেফতার

দলিত আদিবাসীদের পক্ষে সংবাদ প্রকাশে মতবিনিময়

নোয়াখালীতে শিশু গৃহকর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু

চাখারে মহানবীর জন্ম ও ওফাত দিবস উপলক্ষে দোয়া

বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে দুদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

শেখ হাসিনাকে রুপার নৌকা উপহার দিতে চান শার্শার ফরিদা 

নোয়াখালীতে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

মতামত বিভাগের সব খবর

সেদিন শামসুর রাহমান, রাহাত খান, নির্মলেন্দুগুণসহ গুটিকয়েক ওঁরা!

সেদিন শামসুর রাহমান, রাহাত খান, নির্মলেন্দুগুণসহ গুটিকয়েক ওঁরা!

১৯৭৭ সালের অমর ২১ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্মরণে "এ লাশ আমরা রাখবো কোথায়" শীর্ষক একটি সংকলন প্রকাশিত হয়। যা ছিলো, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর প্রথম সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ। সামরিক সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে এ দুঃসাহসিক কর্মসম্পাদনের খেসারত কবি শামসুর রাহমান, কবি নির্মলেন্দুগুণ, সাংবাদিক ও কথা সাহিত্যিক রাহাদ খানসহ সংকলন সংশ্লিষ্ট সকলকেই কোনো না কোনোভাবে দিতে হয়েছিলো। সংকলনটির মূল প্রবন্ধটি লিখেছিলেন, `স্বাধীনতা তুমি` খ্যাত দেশবরেণ্য কবি শামসুর রাহমান। কবি প্রবন্ধের শিরোনাম করেছিলেন `এ লাশ রাখবো কোথায়`। আর সেই শিরোনামটাকেই বেছে নেয়া হয় সংকলনটির শিরোনাম হিসেবে।

শেখ হাসিনা-রেহানাকে আশ্রয় দিয়ে ওএসডি হন হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী    

শেখ হাসিনা-রেহানাকে আশ্রয় দিয়ে ওএসডি হন হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী    

বঙ্গবন্ধু হত্যার খবর শুনে শেখ হাসিনা-রেহানাকে নিজের সরকারি বাসা থেকে কিভাবে তাড়াবেন, সে চিন্তায় অস্থির হয়ে উঠেছিলেন, বেলজিয়ামস্থ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সানাউল হক। আর ঠিক তখনি ব্যতিক্রমী এক মানবিক চরিত্রে রূপদান করেছিলেন পশ্চিম জার্মানীস্থ বাংলাদেশেরই রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী। তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যাদ্বয়কে তাঁর সরকারি বাসায় আশ্রয় দিতে যেন এক মরণপণ তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছিলেন। তিনি সফলও হয়েছিলেন, বেলজিয়াম থেকে বঙ্গবন্ধুর দু`কন্যাকে পশ্চিম জার্মানিতে নিয়ে এসে নিজের সরকারি বাসাতেই উঠালেন। এমনকি তাদের জানে বাঁচানোর জন্য ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়লাভেরও সুযোগ করে দিয়েছিলেন। ফলশ্রুতিতে তিনি ওএসডি হন। এরকম শাস্তি যে, অপেক্ষা করছিল, তা তিনি জানতেন। পুরো লেখাটির পরোতে পরোতে সে কথাই ফুটে উঠেছে।

সংগ্রামী স্বামীকে অহর্নিশ প্রেরণাদানকারী, মরণেও হয়েছেন যাঁর সঙ্গী

সংগ্রামী স্বামীকে অহর্নিশ প্রেরণাদানকারী, মরণেও হয়েছেন যাঁর সঙ্গী

"মুজিব প্রচন্ড ব্যস্ত। ক্লান্ত মানুষটি ঘরে ফিরলে রেণু তাঁর সেবাযত্ন করে, পরিপাটি করে তাঁর প্রিয় খাদ্যবস্তু যথাসাধ্য তাঁর সামনে তুলে দেয়, সারাদিনের কর্মব্যস্ততার কাহিনি শোনে। তারপর আলোচনা হয় ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নিয়ে। রেণুকে সবকথা না বললে মুজিবের স্বস্তি নেই। রেণু বড় বুদ্ধিমতী। অনেক সময় আশ্চর্যজনকভাবে তাঁকে সুপরামর্শ দেয়। একারণে সবসময়েই রেণুর ব্যক্তিত্ব ও বুদ্ধিমত্তাকে মুজিব সর্বদা সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছেন। জীবনের প্রথমে যেমন ছিলেন, শেষদিনে রাষ্ট্রপতিরূপেও একই আচরণ করেছেন প্রিয়তম সহধর্মিণীর প্রতি।"

অনলাইন ব্যবসায়ে নারীর স্বনির্ভরতা

অনলাইন ব্যবসায়ে নারীর স্বনির্ভরতা

যশোর অভয়নগর থানার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের মেয়ে তনিমা সৈয়দ তৃশা। ৫ বোন। বাবা বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডস্ট্রিজ কর্পোরেশনের কর্মচারি। পিতার চাকরির সুবাদে ঢাকার রামপুরাতে থাকেন তৃশারা। সংসারে বোনদের পড়াশুনা, বাসা ভাড়া এবং সংসারের যাবতীয় অনেক খরচ। এসব চিন্তা করে বড় দু’ বোনের মতো তৃষাও টিউশনি করেন। বেসরকারি একটি বিশ^বিদ্যালয়ে নিজের শিক্ষা খরচ নিজেই সংগ্রহ করে ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক সম্মানসহ স্নাতকোত্তর শিক্ষা শেষে বসে থাকেননি চাকরির জন্য। নিজের উদ্যোগে মাত্র ৩ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করেছেন ব্লক ও বাটিকের ডিজাইনে মেয়েদের থ্রিপিস পোশাকের ব্যবসা। বন্ধুদের মধ্যে এ উদ্যোগ সীমাবদ্ধ না রেখে পরে ফেসবুকে তৃশাস নামে একটি পেস খুলেন গত বছরের আগস্ট থেকে।