ঢাকা, বাংলাদেশ

মঙ্গলবার, চৈত্র ৭ ১৪২৯, ২১ মার্চ ২০২৩

English

মতামত

আমেরিকার ঘাটতি বাজেট

আমেরিকার ঘাটতি বাজেট

পৃথিবীর অর্থনৈতিক শক্তি, সামরিক শক্তি, এবং বাণিজ্য শক্তি সহ সর্ব ক্ষেত্রে সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, প্রায় সাড়ে পঁচিশ ট্রিলিয়ন ডলারের জি ডি পি (নমিনাল) I এর বিশাল অর্থনীতি আমার জানামতে আমেরিকায় ঘটা করে করে দেশের পুরো বাজেট পেশ করা হয় না I কংগ্রেশনাল বাজেট কমিটি বছরের যেকোনো সময় প্রতিটি সেক্টর জন্য প্রয়োজনীয় ফাইনান্সিয়াল নিয়ে আলোচনা করে প্রস্তাব করে I এছাড়া তারা সারা বছরের আয়/ব্যয় সহ বিস্তারিত প্রকাশ করে এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রতিটি সেক্টরের জন্য আলাদা আলাদা করে সামগ্রিক একটি অর্থনৈতিক কাঠামো তৈরী করে দশ বছরের জন্য, প্রতিবছর যেটা সমরের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়মিতভাবে পরিবর্তন / পরিবর্ধন হয়ে থাকে I তাছাড়া আমেরিকান কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা ফেডারেল রিজার্ভ (Federal Reserve) সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে সামষ্টিক অর্থনীতির জন্য নীতি নির্ধারণ করে থাকে, এর বাইরেও বাজেট উপর অনির্ভরশীল কিছু ফিনান্সিয়াল কার্যক্রম চলে।

পিরোজপুরে লামিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

আরাভকে ধরতে তৎপর দুবাই পুলিশ

রমজানে যেসব স্থানে কম দামে বিক্রি হবে দুধ, ডিম ও মাংস

ঠাকুরগাঁও সিএম আইয়ুব বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে দোয়া মাহফিল

টাঙ্গাইলে হতদরিদ্রদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

টাঙ্গাইলে কলেজ শিক্ষক সমিতির মানববন্ধন

আলোচনার জন্য আমরা সর্বদা প্রস্তুত: পুতিন

ঠাকুরগাঁওয়ের যে গ্রামে এখনো পৌঁছায়নি বিদ্যুৎ

‘যুদ্ধ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’

৩০ পেরোনো নারীর স্বাস্থ্যের যেসব পরীক্ষা জরুরি

দুর্নীতি দূর করতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র

মানবাধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশিত প্রতিবেদন অযৌক্তিক: কাদের

বুধবার ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবে মোটরসাইকেল হস্তান্তর  

বিএসএমএমইউ ও আইসিডিডিআরবি’র যৌথ গবেষণা প্রকাশ

মতামত বিভাগের সব খবর

ছাত্রলীগ প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারী অধিকাংশই বিপরীত স্রোতে!

ছাত্রলীগ প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারী অধিকাংশই বিপরীত স্রোতে!

বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসকে যেসব অবিস্মরণীয় অবদান সমৃদ্ধ করেছে এবং করেছে গৌরবোজ্জ্বল- সেই মহান স্বাধীনতার পতাকা, স্বাধীনতার ইশতেহার, জাতীয় সঙ্গীত, বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা উপাধী সবই যে ছাত্রলীগের উপহার। যে সংগঠনটির জন্ম হয়েছিল, ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফজলুল হক মুসলিম হলের মিলনায়তন কক্ষে। নাজমুল করিমের সভাপতিত্বে। ‘পূর্বপাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ’ নামে জন্ম নেয়ার পরই ঝাঁপিয়ে পড়ে মায়ের ভাষা রক্ষার দাবিতে। এক রক্তাক্ত অনবদ্য ইতিহাস রচনা করে ভাষা সংগ্রাম পরিষদে নেতৃত্ব দিয়ে - নাম লিখিয়ে নেয় বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন আর একুশে ফেব্রুয়ারির অমর কাব্যগাঁথায়।

আমাদের জাতীয়তা এখনো কেনো

আমাদের জাতীয়তা এখনো কেনো "বাংলাদেশী"? 

আমরা দেশের জনগণ সাংবিধানিকভাবে জাতীয়তায় বাঙালী এবং নাগরিকত্বে বাংলাদেশী। কিন্তু এখনও জাতীয়তায় "বাংলাদেশী` লেখার প্রচলন রয়ে গেছে। সংক্ষুব্ধ নাগরিক হিসেবে সংবিধিবদ্ধ রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষের কাছে এ প্রশ্ন। এ প্রসঙ্গে আমাদের বাংলাদেশের সংবিধানের স্পষ্ট নির্দেশনা উপস্থাপনের আগে দেখে নেই, জাতীয়তাবাদের সংজ্ঞা বলতে কী বুঝায়। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী জে. এইচ হায়েস বলেন, ``Nationalism consists of modern emotional fusion and exaggeration of two very old phenomena-nationality and patriotism.` অর্থাৎ জাতীয়তাবাদ গঠিত হয় আধুনিক সংবেদনশীল সংমিশ্রণ এবং অতিরঞ্জন দুটি অতি প্রাচীন ঘটনা-জাতীয়তা এবং দেশপ্রেম নিয়ে। এই দার্শনিকের উচ্চারণেই দেখা মেলে - আমাদের জাতীয়তাবাদ।

জনগণের চোখ শেখ হাসিনার উন্নয়নের দিকে 

জনগণের চোখ শেখ হাসিনার উন্নয়নের দিকে 

সাধারণ মানুষের চোখ মূলত শেখ হাসিনার উন্নয়নের দিকে। যে কারণে বিরোধী বিএনপি-জামাতের আন্দোলন সংগ্রামের প্রতি মানুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হচ্ছে না। বিশেষত, কর্মসূচিগুলো প্রতিহিংসামূলক হওয়ার কারণেও এতে জনগনের আস্থা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। বিগত দিনে অগ্নিসংযোগসহ নানা তান্ডবে অসংখ্য প্রাণহানির ঘটনায় জনগণের কাছে বিরোধী কর্মসূচির প্রতি নাভিশ্বাস উঠে। আগামী ১০ ডিসেম্বরে সরকার উচ্ছেদের পরোক্ষ হুশিয়ারী সাধারণ মানুষের মাঝে কিছুটা উৎকন্ঠার উদ্রেক করতে পারলেও আস্থার সৃষ্টি করতে পারছে না। বরং এসব হুশিয়ারীকে ভ্রান্ত ঘোষণা হিসাবে দেখছে জনগণ।