ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড পেলেন ঝর্ণা মনি,সংগৃহীত ছবি
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেয়েছেন ভোরের কাগজের ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ঝর্ণা মনি। এতে ১৯টি ক্যাটাগরিতে ২০ জন প্রতিবেদককে পুরস্কার দেয়া হয় এর মধ্যে‘নারী, শিশু ও মানবাধিকার’ ক্যাটাগরিতে ঝর্ণা মনি এ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
রবিবার (১৯ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে তার হাতে শ্রেষ্ঠ রিপোর্টারের অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) প্রতি বারের মতো এবারও বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে। এবার প্রিন্ট ও অনলাইন এবং টেলিভিশন ও রেডিও বিভাগে মোট ২০ জন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। এদের মধ্যে প্রিন্ট ও অনলাইনের ১৭ জন এবং টেলিভিশন ও রেডিও’র তিনজন রিপোর্টার পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ছাড়াও সনদপত্র ও টাকার চেক দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ভোরের কাগজে প্রকাশিত ‘হুমকিতে শিশু স্বাস্থ্য’ শীর্ষক পাঁচ পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের জন্য নারী, শিশু ও মানবাধিকার ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার পান ঝর্ণা মনি। এর আগে ২০১৫ সালে পিআইবি সোহেল সামাদ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিবেদনের জন্য ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির বেস্ট রিপোর্টার্স অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। এছাড়া শিশু সুরক্ষা প্রতিবেদনের জন্য প্রথম আলো-ওয়ার্ল্ড ভিশন অ্যাওয়ার্ড, পানিতে ডুবে মরা শিশুর মৃত্যু প্রতিবেদনের জন্য সমষ্টি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ঝর্ণা মনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থী ঝর্ণা মনি ডিআরইউর নারীবিষয়ক সম্পাদক ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।দায়িত্ব পালন করেছেন সিলেট বিভাগ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে।
এদিকে এ বছর প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার ১৪ জন রিপোর্টার ১৪টি ক্যাটাগরিতে ডিআরইউয়ের শ্রেষ্ঠ রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। ‘মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি’ ক্যাটাগরিতে দৈনিক সমকালের আবু সালেহ রনি শ্রেষ্ঠ রিপোর্টারের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
//এল//