ঢাকা, বাংলাদেশ

শনিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪

English

সাক্ষাৎকার

নারীর মেধা ও পরিশ্রমকে গুরুত্ব দিতে হবে: হুমায়রা আজম, এমডি, ট্রাস্ট ব্যাংক

প্রকাশিত: ০০:০০, ২৫ মে ২০২১

নারীর মেধা ও পরিশ্রমকে গুরুত্ব দিতে হবে: হুমায়রা আজম, এমডি, ট্রাস্ট ব্যাংক

খাদিজা খানম তাহমিনা: বাংলাদেশে করপোরেট জগতে শীর্ষ পদে যে গুটিকয়েক নারী সফল হয়েছেন হুমায়রা আজম তাদের মধ্যে অন্যতম। বর্তমানে ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। দেশের কোনো বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম নারী ব্যবস্থাপনা পরিচালকও (এমডি) তিনি।

১৯৯০ সালে এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন হুমায়রা আজম। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে সিনিয়র কর্পোরেট ব্যাংকিং ম্যানেজার হিসেবে এইচএসবিসি বাংলাদেশে যোগদান করেন। বাংলাদেশে এইচএসবিসি ব্যাংকের অফশোর লাইসেন্স, এডি লাইসেন্স, সফট লঞ্চিং—সবকিছু তার হাতেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। এইচএসবিসির পরে ২০০২ সালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে (এসসিবি, বাংলাদেশ) গ্রুপ স্পেশাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। সাত বছর অত্যন্ত দক্ষতা ও সফলতার সাথে এই বিদেশি ব্যাংকে ছিলেন। তিনি ছিলেন সেখানকার ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রথম নারী সদস্য। ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত এসসিবি বাংলাদেশের ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসিতে যোগদান করেন ২০০৯ সালে। সেখানকার প্রথম নারী এমডি ছিলেন তিনি। ২০১২ সালে ব্যাংক এশিয়ায় যান প্রধান ঝুঁকি পরিপালন কর্মকর্তা হিসেবে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন । ২০১৮ সালে মার্চে ট্রাস্ট ব্যাংকে প্রধান ঝুঁকি পরিপালন কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। এখন তিনি ব্যাংকটির এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এমনিক্ষণে হুমায়রা আজমের একটি সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। উইমেনআই২৪ ডটকমের স্টাফ রাইটার সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন।

উইমেনআই২৪ ডটকম: দেশের ইতিহাসে আপনি কোন তফশিলী বেসরকারি ব্যাংকের নারী এমডি- এই প্রাপ্তির অনুভূতি যদি বলেন..

হুমায়রা আজম: এটা আমার জন্য স্পেশাল কিছু না, আমিতো কাজ করতে করতে এই জায়গায় এসেছি। এর আগেও আমি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হয়েছিলাম। তখনও বাংলাদেশে এর আগে কোনো নারী এমডি ছিলেন না। এটা আসলে একটা ধারাবাহিক সফলতা, আমি এটাকে স্পেশাল কিছু ভাবছি না। আমি নিজের দায়িত্বকে প্রাধান্য দিয়েছি, তাই জীবনে সব জায়গাতেই আমি সফলভাবে কাজ করেছি। কখনো কোনো কাজে পিছপা হইনি, নিজেকে কখনো নারী বা পুরুষ ভাবিনি, নিজের সক্ষমতাকে জোর দিয়েছি। আজকের প্রাপ্তিটা আসলে সেই কাজেরই ধারাবাহিক সফলতা।

উইমেনআই২৪ ডটকম: আপনার আজকের এই  সফলতার পেছনের কারণ কি? 
হুমায়রা আজম: আমি আমার আজকের এই সফলতা অসামান্য মনে করছিনা। কারণ কেউ যদি নিজের কাজটা মন থেকে করে, শেখার চেষ্টা করে, তাহলে সে সফল হবেই। আমি শুধু মনে করি, আমার কাজ করতে করতে এই জায়গায় আসা। আমি অনেক আগেই এই জায়গায় আসতে পারতাম, যদি আমার কাছে পদবীটা মূখ্য মনে হতো, কিন্তু পদ বা পদবী তো কখনোই মূখ্য হতে পারেনা আমার কাছে। কারণ বিষয়টা হচ্ছে, কাজ করার স্বাধীনতা অনেক বড় জিনিস, যেটা আমি মনে করি কাজ করার স্বাধীনতা আপনি যেই পদেই থেকেই করেন, সেটা অনেক গ্রহণযোগ্য। পদ পেলাম এবং কাজের স্বাধীনতা পেলাম না তাহলে তো আর লাভ হলো না জীবনে। বাংলাদেশের বেশিরভাগ বড় পদেই কিন্তু এই অবস্থা। বিশেষত আমার ক্ষেত্রে আমার ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পরিচালনা পর্ষদের গতিশীলতা এবং দূরদর্শিতাকেই আমার নিয়োগের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে মূল চালিকা শক্তি হিসেবে মনে করছি। আমার সাথে আমার পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা অত্যন্ত আন্তরিক, স্বপ্নেও আমরা চিন্তা করতে পারি না উনারা অমার্জিত কথা পর্যন্ত বলবেন, এটা অকল্পনীয়।

উইমেনআই২৪ ডটকম: কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির বেলায় নারী পুরুষের কোন বৈষম্য আছে? একজন নারীকে এমডি হতে এত সময় লাগল কেন? কারণ এর আগে আর কেউ এ পর্যন্ত আসেনি।

হুমায়রা আজম: না না, বৈষম্য নয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হওয়ার প্রস্তাব আমি অনেক বছর ধরে পাচ্ছিলাম, কিন্তু কোন জায়গাটায় আমি কাজ করবো, সেটা হলো জরুরি কথা। এর বাইরে আসলে কিছু না। যোগ্যতা থাকলে প্রস্তাব অনেকেই করবে, কিন্তু সব জায়গায় স্বচ্ছতা তো একরকম না, আর সব জায়গায় আপনি শান্তি মোতাবেক যে কাজ করতে পারবেন সেটাও কিন্তু না। কারণ যে জায়গায় আপনাকে শান্তি মোতাবেক দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে চাইছেন, সেটা না দিলে, আপনি কিন্তু কাজ করতে পারবেন না। তাই অনেকসময় বোর্ড অনেক বেশি সংশ্লিষ্ট হয়ে যায়। আর সবজায়গা আপনি কাজ করতে পছন্দও করবেন না, কথাটা হচ্ছে এরকম। সে কারণেই কিন্তু পদোন্নতির বিলম্ব হয়, এই কারণ ব্যতীত বিলম্ব হওয়ার আর কোনো কারণ ছিলো না।

উইমেনআই২৪ ডটকম: সমাজের নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করতে গেলে কোন বিষয়টাতে বেশি জোর দিতে হবে?

হুমায়রা আজম: সমাজে নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করতে মেধার উপর জোর দিতে হবে। কারণ এটা ম্যারিটোক্রেসি বা গুণতন্ত্র হওয়া উচিত। সোজাভাবে বললে, যোগ্যতার পরিচয় যেমন দেয়া লাগবে তেমনি কাজে পরিশ্রমী হতে হবে। কাজে ফাঁকি দেওয়া যাবে না। মেধা, পরিশ্রম সবকিছুর  সমন্বয় এবং চ্যালেঞ্জ গ্রহণ, জায়গায় বসে নিজের কাজ ঠিকমতো করা-  যারা এগুলো করতে রাজি আছে তারাই ভালো করবে ও স্বাভাবিকভাবে নারী পুরুষের বৈষম্য দূর হবে, আর নইলে হবেনা।

উইমেনআই২৪ ডটকম: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ পরিকল্পনা আছে কি এবং আসন্ন বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কোন বরাদ্দ চান কি?

হুমায়রা আজম: নারী উদ্যোক্তারা যদি ব্যাংকে আসেন তাহলে তাদেরকে প্রয়োজনীয় আর্থিক পরামর্শ ও সহযোগিতা দেয়া হয়ে থাকে। মূলত যদি কেউ যোগ্য ও দক্ষ হয়, আমরা কিন্তু নারী পুরুষ উদ্যোক্তা বলে কোনো পার্থক্য করিনা। যদি কেউ সফলভাবে তার ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে, ও তার মেধা, বিচক্ষণ, কর্মকুশল ঠিকমতো থাকে, তাহলে তার ঋণ না পাওয়ার কোন কারণ দেখি না আমি। এক সময় কিন্তু নারী উদ্যোক্তা ছিলনা বললেই চলে। দিন বদলেছে, এখন অনেক নারী উদ্যোক্তা পাওয়া যায়, উনারা ব্যাংক থেকে আর্থিক সেবা দিচ্ছিনা, আমরা নারী উদ্যোক্তা তৈরিতেও কাজ করে যাচ্ছি।

উইমেনআই২৪ ডটকম: দেশি বিদেশি অনেক ব্যাংকে কাজ করেছেন, নারী হিসেবে কখনো কোনো প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছিলেন?

হুমায়রা আজম: যেটা শিকার হতে হয় মানুষকে, সেটা সব জায়গায়ই হতে হয়। কর্পোরেট রাজনীতি নারী পুরুষের জন্য আলাদা কিছু না, সেটা সবার জন্যই সমান। আপনি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড, সহজ-সরল হলে, অনেক কাজ করলে তাদের জন্য মাঝে মাঝে কাজে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তখন যারা কাজে ফাঁকি দেয় তারা আপনার বিরুদ্ধে অনেকরকম বিরুপ মন্তব্য করে থাকে সচরাচর। এ ধরনের প্রতিবন্ধকতা কমবেশি সবারই হয় বা হয়েছে।

উইমেনআই২৪ ডটকম: ব্যাংক খাতে নারীদের উন্নয়নের জন্য কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত বলে আপনি মনে করেন?

হুমায়রা আজম: আমার কাছে মনে হয়, নারীদের নিজেদের উন্নতি নিজেদেরই করতে হবে, পড়াশোনা করতে হবে, নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। নিজেদের কাজ ও জীবনের ভারসাম্য নিজেদের ঠিক করতে হবে। বাড়ি থেকে তাদের সাপোর্টটা পেতে হবে। মূলত সবকিছু তাদের নিজেদেরকেই ঠিক করে নিতে হবে। যদি তারা নিজেরা ঠিক করে নিতে পারেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবে তারা স্ব স্ব উন্নয়নে এগিয়ে যেতে পারবেন। অবশ্য একটা ব্যাপার আছে, প্রতিষ্ঠানকেও আরও নমনীয় হতে হবে, অনেকসময় দেখা যায় তারা মহিলা হলেই তারা পিছপা হন। কারণও আছে, যেটা দেখি সবসময়, দেখি যে মহিলারা তাড়াতাড়ি বাসায় যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে যান, অনেকগুলো কারণ তো আছেই, কাজেই মহিলাদের ক্ষেত্রে যেকোন সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব করেন। আবার এটাও বুঝতে হবে যে, বাসায় মহিলাদের দায়িত্ব আছে, বাচ্চা আছে, অসুস্থ স্বামী থাকতে পারে, শাশুড়ি থাকতে পারে, সেই দায়িত্ব কিন্তু আসলে লোকদের সচরাচর বহন করতে হয়না, সেই দায়িত্ব এসে পড়ে মহিলাদের উপর। কাজেই তাদের একটা যৌক্তিক কারণ আছে। তবে সবকিছুই ভারসাম্য করে কাজ করতে হবে। পরিবার থেকে যেমন সাপোর্ট পেতে হবে তেমনি চ্যালেঞ্জ নিতেও প্রস্তুত থাকতে হবে।

উইমেনআই২৪ ডটকম: এ সময়ে নারীদের জন্য ব্যাংকিং খাত কতটা নিরাপদ বলে মনে করেন?

হুমায়রা আজম: আমি মনে করি, বাংলাদেশে কিন্তু কাজের পরিবেশ যথেষ্ট ভালো, এমন কোনো খারাপ অবস্থা বা অসুবিধা নাই। আপনারাও তো কাজ করেন, আপনারাও দেখেছেন এবং বুঝেন যে বাংলাদেশ কিন্তু খারাপ জায়গা মোটেই না, কাজ করার জন্য বরং অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশের মহিলারা অনেক নিরাপদ। যদি আমি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, পাকিস্তান এসব দেশের সাথে তুলনা করি তাহলে বাংলাদেশ যথেষ্ট ভালো। তবে আরেকটু ভালো হতে পারতো যদি আমরা শ্রীলঙ্কার সাথে তুলনা করি।

উইমেনআই২৪ ডটকম: বর্তমান সময়ে ব্যাংকিং খাতে মেয়েদের ক্যারিয়ার গড়তে হলে কি কি পরামর্শ দিবেন?

হুমায়রা আজম: পরামর্শ তো আসলে কিছু না, সবাইকে কাজটা শিখতে হবে আর জানতে হবে ব্যাংকিং। যেটা আমি দেখি বাস্তবে, কারো যেমন শেখার আগ্রহ নাই তেমনি কাজেরও আগ্রহও নাই। সবাই আসলে অন্য কর্মকান্ডে ব্যস্ত। একটা কথা মনে রাখতে হবে বস ম্যানেজ করে বেশিদূর এগুনো যায় না।  কারণ যখন কোনো বস পরিবর্তন হয়ে যায়, এরপর কোনো কাজ জানা বস এসে যায়, তখন তারা কিন্তু ব্যর্থ হয়ে যায়, এটাই হচ্ছে সমস্যা। যদি কাজ ঠিক করতেন, কোনো বসের তোয়াক্কা না করতেন, তাহলে কিন্তু উন্নতি হতো, কিন্তু সেটা সবাই মনে করে না। সবাই মনে করে বস ম্যানেজ করি আগে। এই করে তাদের জীবনে শেখাটা হয়না আবার তারা বেশিদূর এগোতেও পারেনা। এই হলো কথা। ক্যারিয়ার গড়তে হলে যেমন পরিশ্রম করতে হবে, তেমনি শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। আসলে যত কথাই বলি, পরিবার থেকে যদি অনুপ্রেরণা ও সমর্থন না দেয়া হয়, তাহলে ব্যাপারটা অসম্ভব।

উইমেনআই২৪ ডটকম: আপনি ১৯৯০ সালে এনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে ক্যারিয়ার শুরু করেন, তখন কি আপনি আজকের এমন অবস্থানের কথা মাথায় রেখেছিলেন?

হুমায়রা আজম: আমার কোনো কিছুই আসলে আমার নিজের ভাবার দরকার হয়নি। আমার যখন যেটা হয়েছে, মালিক  আমার তকদীরে যা লিখে রেখেছেন, সেটা হবেই, আর সেটাই হয়েছে। যেটা আপনাকে আগেও বলেছি, তখন কেনো, আমি তো অনেক বছর আগেই এমডির অফার পেয়েছি, এমন নয় যে, আমি পাইনি। কিন্তু উপযুক্ত জায়গাটা বেছে নেওয়া আমার জন্য জটিল ছিলো। সেই উপযুক্ত জায়গাটায় যে তাঁরা আমাকে বেছে নিয়েছে, এতে আমি সন্তুষ্ট। কারণ এই ডিসিশন তো অনেকেই নিতে পারতো। কথার কথা বলছি, আমি ব্যাংক এশিয়ায় চাকরি করে এসেছি, সেখানেও তো তারা এই ডিসিশন নিতে পারতো, সেখানে তো হয়নি, এখানে আসার পর এখানকার চেয়ারম্যান এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

উইমেনআই২৪ ডটকম: আপনার পরিবার সম্পর্কে যদি বলেন...এবং পরিবারে কে কে আছেন?

হুমায়রা আজম: প্রথমেই বলি আমার পরিবার আমাকে ভীষণভাবে সাপোর্ট দিয়েছে। বিশেষ করে আমার জীবন সঙ্গী ও প্রিয় বন্ধু আমার স্বামী  এরশাদুল হক খন্দকার আমাকে সাপোর্ট না দিলে আমার ক্যারিয়ার অসম্ভব ছিলো। আমার ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে আসাই হচ্ছে আমার স্বামীর জন্য। 
এছাড়া, পরিবারে আছেন আমার মা-রা ; আমার নিজের মা আছেন, শাশুড়ি রয়েছেন। তাঁরা নিজেরা সবাই খুবই পজিটিভ, জীবনে তাঁরা খুবই ভিন্ন, তাঁরা নিজেরাও যেমন পরিশ্রমী মানুষ তেমনি তাঁরা উৎসাহ দিয়েছেন আমাকে কাজ করার জন্য।

উইমেনআই২৪ ডটকম: উইমেনআই২৪ ডটকম থেকে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার সাফল্যে আপনাকে অভিনন্দন।

হুমায়রা আজম: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ, উইমেনআই২৪ ডটকমকে ধন্যবাদ।

গরমে প্রশান্তি দেবে যেসব পানীয়

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির সিদ্ধান্ত নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে 

তাপপ্রবাহ আরও তিন দিন 

তাপপ্রবাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি

পালিয়ে আসা ২৮৫ সীমান্তরক্ষীকে ফেরত নিচ্ছে মিয়ানমার

গরম আরও বাড়ার আভাস 

বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী

ইরানে হামলার খবরে বেড়েছে তেল ও স্বর্ণের দাম

পর্তুগালে বাংলাদেশি স্থপতি মেরিনা তাবাসসুমের স্থাপত্য প্রদর্শনী

হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু

গরমে কষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বাইরে থাকা অসুস্থ শিশুদের

সরিষাবাড়ীতে উজ্জ্বল হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন 

সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম

সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি