
ছবি সংগৃহীত
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির সমাবেশ ঘিরে পুলিশ ও নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টায় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
প্রতিবেদনের মূল বিষয়গুলো (পয়েন্ট আকারে):
১. সংঘর্ষ ও উত্তেজনা:
-
স্থান ও সময়: শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় জাতীয় পার্টির কাকরাইল কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
-
সংঘর্ষ: সমাবেশ চলাকালীন পুলিশের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
-
পুলিশের পদক্ষেপ: পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ জলকামান থেকে পানি নিক্ষেপ করে এবং নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
-
অপ্রীতিকর ঘটনা: সংঘর্ষের সময় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও জানা গেছে। তবে এর পেছনে কারা জড়িত, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
-
ক্ষয়ক্ষতি: তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।
২. জাতীয় পার্টির অভিযোগ:
-
অনুরোধ উপেক্ষা: জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের অভিযোগ, বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও পুলিশ তাদের সমাবেশ করতে দেয়নি।
-
পুলিশের বাধা: সমাবেশে বক্তব্য চলাকালীন হঠাৎ করে পুলিশ জলকামান থেকে পানি নিক্ষেপ শুরু করে।
-
সাউন্ড গ্রেনেড: নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, এ সময় বেশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডও নিক্ষেপ করা হয়।
৩. পুলিশের বক্তব্য:
-
নিষেধাজ্ঞা: এ বিষয়ে রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ‘আমরা তাদের সমাবেশ করতে নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তারা সমাবেশ শুরু করে।’
-
কারণ: ডিসি মাসুদ আলম জানান, সমাবেশ ঘিরে যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য তারা জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দিচ্ছেন।
৪. বর্তমান পরিস্থিতি:
-
বর্তমানে ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অবস্থান করছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ইউ