
ফাইল ছবি
ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দল তাদের ২০২৫ সালের বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। বিশ্বকাপ শুরু হবে ৩০ সেপ্টেম্বর, ভারতে।
স্কোয়াড ও নেতৃত্ব
-
অধিনায়ক: ন্যাট স্কাইভার-ব্রান্ট (Nat Sciver-Brunt) – প্রথমবারের মতো ICC ইভেন্টে ইংল্যান্ড নেতৃত্বে।
-
স্কোয়াডের অন্যান্য সদস্য:
এম আর্লট (Em Arlott), ট্যামি বোমন্ট (Tammy Beaumont), লরেন বেল (Lauren Bell), অ্যালিস কেপসি (Alice Capsey), চার্লি ডিন (Charlie Dean), সোফিয়া ডনক্লি (Sophia Dunkley), সোফি একলস্টোন (Sophie Ecclestone), লরেন ফিলার (Lauren Filer), সারা গ্লেন (Sarah Glenn), অ্যামি জোনস (Amy Jones), হেদার নাইট (Heather Knight), এমা ল্যাম্ব (Emma Lamb), লিনসে স্মিথ (Linsey Smith), দানি ওয়ায়েট-হজ (Danni Wyatt-Hodge)।
দলের গুরুত্বপূর্ণ ফিরতি
-
প্রাক্তন অধিনায়ক হেদার নাইট (Heather Knight) দীর্ঘদিনের হ্যামস্ট্রিং আঘাতের পর দলে ফিরেছেন।
-
**সারা গ্লেন (Sarah Glenn) ও দানি ওয়ায়েট-হজ (Danni Wyatt-Hodge)**ও ভারত সফরের আগে ভারতের বিরুদ্ধে সিরিজ মিস করার পর আবার ইংল্যান্ডের ওয়ানডে স্কোয়াডে ফিরে এসেছেন।
স্পিন ও অভিজ্ঞতা
-
দলের চারজন স্পিনার রয়েছেন, নেতৃত্ব দিচ্ছেন ওয়ানডে বিশ্বের শীর্ষ স্পিনার সোফি একলস্টোন (Sophie Ecclestone)।
-
এই স্কোয়াডে ছয়জন খেলোয়াড় তাদের প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলবেন।
-
স্কোয়াডের নিয়মিত সদস্য ট্যামি বোমন্ট (Tammy Beaumont), সোফিয়া ডনক্লি (Sophia Dunkley), অ্যামি জোনস (Amy Jones), চার্লি ডিন (Charlie Dean), লিনসে স্মিথ (Linsey Smith) অন্তর্ভুক্ত থাকায় ইংল্যান্ড ২০১৭ সালের বিশ্বকাপের সাফল্য পুনরাবৃত্তির লক্ষ্য রাখছে।
হেড কোচের বক্তব্য
হেড কোচ চার্লট এডওয়ার্ডস (Charlotte Edwards) বলেন,
“জাতীয় দলে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাওয়া খেলোয়াড়দের জন্য সবচেয়ে বড় সম্মান। ভারতীয় শর্তে আমাদের আরও এক স্পিনার রাখা হয়েছে এবং সারা গ্লেন (Sarah Glenn)-এর ফিরে আসা আমাদের জন্য বড় প্রাপ্তি। দানি ওয়ায়েট-হজ (Danni Wyatt-Hodge) ও হেদার নাইট (Heather Knight)-এর আগমন দলকে ব্যাটিং-এ আরও গতিশীলতা দেবে। আমাদের লক্ষ্য সব শক্ত দলকে টক্কর দেওয়া।”
বিশ্বকাপের ইতিহাস ও সূচি
-
ইংল্যান্ড নারী দল চারবার বিশ্বকাপ জয়ী: ১৯৭৩, ১৯৯৩, ২০০৯, ২০১৭।
-
৩ অক্টোবর ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকা (South Africa)-র বিপক্ষে তাদের অভিযান শুরু করবে।
ইংল্যান্ডের এই “স্টার স্টাডেড” স্কোয়াড বিশ্বকাপে নিজেদের অভিজ্ঞতা ও নতুন প্রতিভার সমন্বয়ে নতুন ইতিহাস গড়ার আশা রাখছে। আইসিসি ক্রিকেট
ইউ