
ফাইল ছবি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল দীর্ঘদিনের দুঃশাসন, বঞ্চনা ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে জনতার স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ।
সোমবার (৪ আগস্ট) দিবসটি উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে তিনি শহীদদের স্মরণ করে গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রধান বক্তব্য:
-
জুলাই অভ্যুত্থানকে "ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক গণজাগরণ" আখ্যায়িত করেন রাষ্ট্রপতি
-
ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সম্মিলিত সংগ্রামে স্বৈরাচার পতনের ঘটনাকে "জাতির গৌরবময় অধ্যায়" হিসাবে উল্লেখ
-
শহীদ ও আহতদের ত্যাগকে "জাতীয় ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ" বলে মন্তব্য
-
"ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন জরুরি" - রাষ্ট্রপতির আহ্বান
গুরুত্বপূর্ণ দিক:
◼️ রাষ্ট্রপতির ভাষ্য: "জুলাই পরবর্তী সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হবে প্রকৃত গণতন্ত্র"
◼️ শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার
◼️ "ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে গড়তে হবে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ" - বাণীতে জোরালো বার্তা
প্রতিক্রিয়া:
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. ফারহানা ইসলাম বলেন, "রাষ্ট্রপতির এ বক্তব্যে ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতার প্রতিফলন দেখা গেছে। তবে চেতনা বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।"
পটভূমি:
জুলাই গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা, যেখানে গণঅসন্তোষের ফলশ্রুতিতে ক্ষমতার পরিবর্তন ঘটে। প্রতি বছর দিবসটি জাতীয়ভাবে স্মরণ করা হয়।
ইউ