
ফাইল ছবি
রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। উৎপত্তিস্থল ভারতের আসাম রাজ্যে হলেও বাংলাদেশসহ ভারত, মিয়ানমার, নেপাল ও ভুটানেও কম্পন টের পাওয়া গেছে।
মূল প্রাসঙ্গিক তথ্য:
-
মাত্রা: ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আকতার জানান, উৎপত্তিস্থলে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬।
-
বাংলাদেশের ইতিহাস: গত ১৫ বছরে ছোট-বড় ভূমিকম্পে প্রায় ১৫০ বার কেঁপে উঠেছে বাংলাদেশ। ছোট ভূমিকম্পগুলোকে বড় ভূমিকম্পের পূর্বাভাস হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
-
ভূতাত্ত্বিক ঝুঁকি: ভারত ও বার্মা টেকটোনিক প্লেটের মাঝামাঝি অবস্থান করায় বাংলাদেশ বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে।
-
ঢাকার ঝুঁকি: বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, “ঢাকায় যদি ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও আঘাত হানে, ভবনের কাঠামো, ঘনবসতি ও প্রস্তুতির ঘাটতির কারণে অনেক বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে।”
-
সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি: বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, রাজধানী ঢাকায় বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে ভবন ধস, প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত বিপর্যয় ব্যাপক আকারে দেখা দিতে পারে।
উপসংহার:
বাংলাদেশে নিয়মিত ভূমিকম্প হওয়া বড় বিপর্যয়ের পূর্বাভাস হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন। তাই ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রস্তুতি জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
ইউ