ঢাকা, বাংলাদেশ

রোববার, , ১৩ জুলাই ২০২৫

English

লাইফস্টাইল

হাই-লো ব্লাড প্রেশারে কী কী করা যাবে না

উইমেনআই২৪ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৩:৪৫, ১০ আগস্ট ২০২২

হাই-লো ব্লাড প্রেশারে কী কী করা যাবে না

হাই-লো ব্লাড প্রেশারে কী কী করা যাবে না

ব্লাড প্রেশারের সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। কখনো কেউ ভোগেন লো প্রেশারে আবার কেউ বা ভোগেন হাই প্রেশারে। সমস্যাটি নতুন কোনো বিষয় না হলেও অনেকেই এই সমস্যায় কিছু ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন।

সাধারণত সিস্টোলিক প্রেশার ১৪০ ও ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৯০-এর বেশি থাকার অর্থ হাই ব্লাড প্রেশার। চিকিৎসাশাস্ত্রে, সিস্টোলিক ব্লাড প্রেশার ১৮০-১৫৯ ও ডায়াস্টোলিক ৯০-৯৯ থাকলে তা স্টেজ ওয়ান এবং সিস্টোলিক ১৬০-এর বেশি ও ডায়াস্টোলিক ১০০-র বেশিকে স্টেজ টু-র আওতায় ধরা হয়। হাই প্রেশারে হঠাৎ স্ট্রোক হয়ে প‌্যারালাইসিস, হার্ট অ‌্যাটাক, কিডনির জটিল অসুখ, চোখে সমস‌্যাসহ পায়ে গ‌্যাংগ্রিন হতে পারে। হঠাৎ হাই প্রেশার বেড়ে গেলে তেঁতুল গোলানো পানি খেতে পারেন।

সিস্টোলিক ব্লাড প্রেশার ১০০-র নিচে হলে তাকে লো ব্লাড প্রেশার বলে। এক্ষেত্রে ক্ষতির ঝুঁকি তেমন না থাকলেও আপনি যে কোনো সময় অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন। হঠাৎ রক্তচাপ কমে গেলে লবণ, চিনির পানি অথবা স্যালাইন খেতে পারেন।

হাই ব্লাড প্রেশারে রোগীর মধ্যে যেসব উপসর্গ স্পষ্ট হয়ে ওঠে তাহলো মাথাব‌্যথা, মাথা ঘোরা, ঝিমঝিম ভাব। রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে কমে গেলেও মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া, মাথা ঝিমঝিম করতে পারে।

এই সমস্যায় আমরা যে ভুলটি সবথেকে বেশি করি তা হলো শুধু অসুস্থবোধ হলেই আমরা প্রেশার মাপার ওপর গুরুত্ব দিই, যা মোটেও উচিত নয়। সাধারণত হাই প্রেশারের রোগীকে ১০ দিন পরপর প্রেশার মাপার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

যদি প্রেশার মোটামুটিভাবে নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে ৩ থেকে ৬ মাস পরপর এই চেকআপ করা যেতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা রোগীর শারীরিক অবস্থার ওপরই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।

প্রেশার মাপার আগে রোগী যে অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলটি করেন তাহলো আধঘণ্টার বিশ্রাম না নিয়ে সরাসরি প্রেশার মাপিয়ে নেন। ব্লাড প্রেশার মাপার সময় মেশিন ও রোগীর হার্ট একই লেভেলে থাকতে হবে, যাতে অনেকেই গুরুত্ব দেন না। এ সময় চা, কফি খেলেও রোগীর সঠিক ব্লাড প্রেশার নির্ণয় করা যায় না।

রোগীর মধ্যে আরেকটি যে মারাত্মক প্রবণতা দেখা দেয় তা হলো রোগী নিজেই প্রেশারের ওষুধ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। চিকিৎসকরা বলছেন, ১৪০/৯০ mmHg প্রেশারের রোগী কয়েকদিন ওষুধ খাওয়ার বিরতি নিলে প্রায় ১০ মিলিমিটার মার্কারি করে রক্তচাপ বেড়ে যায়। এতে হঠাৎই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে রোগী। তাই জটিলতা এড়াতে সবসময় ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখার কোনো বিকল্প নেই বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। -সংবাদ প্রতিদিন

//জ//

পাকিস্তানি অভিনেত্রী হুমাইরার মৃত্যু রহস্য: তদন্তে নতুন মোড়

জরুরি অবস্থা ঘোষণায় মন্ত্রিসভার অনুমোদন বাধ্যতামূলক

জলবায়ু অর্থায়ন ও কর্মপরিকল্পনায় গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি ওয়েবসাইট

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে শহীদ মিনারে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও কনসার্ট

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

শাপলা প্রতীক ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই: নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী

সারাদেশে আজ থেকেই চিরুনি অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এনবিআরের বিভাগীয় নিয়োগে নীতিমালা সুপারিশ

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন সুপার স্টার মিনার ও

বিয়ে করলেই নাগরিকত্ব পাবেন যেসব দেশের

আত্মসমর্পণ করলেন অপু বিশ্বাস

সিএনজিচালকদের বনানীতে সড়ক অবরোধ

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে শহীদ মিনারে  চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি ব্রিটিশ এমপিদের