ঢাকা, বাংলাদেশ

মঙ্গলবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

English

স্বাস্থ্য

গরমে একজিমা,যেভাবে মুক্তি পাবেন 

খন্দকার শাহীন:

প্রকাশিত: ১৯:১৯, ৫ এপ্রিল ২০২৪

গরমে একজিমা,যেভাবে মুক্তি পাবেন 

সংগৃহীত ছবি

এই গরমে একজিমার হাত থেকে বাঁচবেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ একজিমা বা অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস অত্যন্ত অস্বস্তিকর ত্বকের অসুখ। এতে ত্বক লালচে হয়ে যায় এবং ফুলে ওঠে। এনিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. আরিফুজ্জামান বলেন, একজিমা, বা অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস অত্যন্ত অস্বস্তিকর ত্বকের অসুখ। এতে ত্বক লালচে হয়ে যায় এবং ফুলে ওঠে। সেই সঙ্গে থাকে প্রচন্ড চুলকানি।


তিনি বলেন, রাসায়নিক দ্রব্য, ডিটারজেন্ট, সাবান অথবা শ্যাম্পুর সংস্পর্শে একজিমা হতে পারে। অ্যালার্জি হয় এমন বস্তু যেমন পরাগ রেণু, ঘরবাড়ির ধুলা, পশু পাখির পশম, উল ইত্যাদি থেকে এবং হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতা বিশেষ করে মাসিকের সময় ও গর্ভাবস্থায় একজিমা বাড়ে। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা ও স্যাঁতসেঁতে ভেজা আবহাওয়ায় ও একজিমা হতে পারে।


তিনি বলেন, একজিমা বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে।  অ্যাটোপিক একজিমা, শরীরে ভাঁজযুক্ত স্থান যেমন হাঁটুর পেছনে, কুনইয়ের সামনে, বুকে, মুখে এবং ঘাড়ে অ্যাটোপিক একজিমা হয়। অ্যালার্জিক কনট্যাক্ট একজিমা, এই ধরণের একজিমা কোনও পদার্থ বা বস্তু থেকে দেখা যায়। তখন শরীরের যে অংশে অ্যালার্জি হয়, সেখানে লালচে দানা দেখা যায়। তারপর শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে যেতে পারেন।


ডা. আরিফুজ্জামান বলেন, ইরিট্যান্ট কনট্যাক্ট একজিমা এটা অ্যালার্জিক একজিমার মতোই এবং সাধারণত সাবান বা ডিটারজেন্ট বেশি ব্যবহারের কারণে এই একজিমা দেখা দেয়। সাধারণত বয়স্কদেরই একজিমা বেশি হতে দেখা যায়।


এছাড়াও ছোটদের মধ্যে এই রোগটি প্রায়ই দেখা যায়। শুষ্ক ত্বক সংক্রমণের মাধ্যমে এটি হয়ে থাকে। একজিমায় আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে এই রোগে অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিহিস্টামিন, স্টেরয়েড ক্রিম, হরমোনজাতীয় ওষুধ খেতে হবে।


একজিমা জটিল আকার ধারণ করলে সুস্থ হতে সময় লাগে। এ জন্য অস্থির না হয়ে ধৈর্যসহকারে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা করাতে হবে। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, একজিমা মুক্তি পাওয়ার জন্য ক্ষারযুক্ত সাবান, ডিটারজেন্ট, গ্যাসোলিন থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে হবে। সিনথেটিক ও উলের কাপড় এড়িয়ে চলতে হবে।


তিনি বলেন, কুসুম গরম জল দিয়ে সারা বছর স্নান করাই ভালো। সব সময় নরম সুতির জামাকাপড় পরা। পোশাক নিয়মিত পরিষ্কার করা। খসখসে, অমসৃণ টাইট ফিটিং পোশাক এড়িয়ে চলতে হবে। সব সময়ে হাতের নখ যেন ছোট করে কাটা থাকে। হাতে নখ ছোট থাকলে সংক্রমণের ভয় কমবে। এছাড়া মানসিক উদ্বেগ একজিমা বাড়ায়।

//এল//

পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারে বাংলাদেশ অঙ্গীকারাবদ্ধ

তাপপ্রবাহ নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

দাদা এমদাদের দাদাগিরি দুদকের জালে

খোকনকে অব্যাহতির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার 

রাতে এসি চালাবেন যেভাবে

মারা গেলেন বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা নারী

ঢাবির সিনেট সদস্য মনোনীত হলেন পাঁচ এমপি

১৫৩ রোহিঙ্গার ভুয়া জন্ম নিবন্ধন, জনপ্রতিনিধি বরখাস্ত

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে ইইউ’র অধিকাংশ দেশ

৭ বছরে ঢাকায় সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে

যেসব জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ

টরেন্টোতে অন্যস্বর’ এর বৈশাখের পঙক্তিমালা অনুষ্ঠিত 

নারী মাদকাসক্তদের ৭৮ ভাগই ইয়াবা ও গাঁজা সেবনকারী

শাকিবের তৃতীয় বিয়ে, মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

শুধু গরমে নয়, আয়রনের ঘাটতিতেও হয় প্রচণ্ড দুর্বলতা