ঢাকা, বাংলাদেশ

বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, ০২ মে ২০২৪

English

আইন আদালত

অরিত্রীর আত্মহত্যা: আবারো পেছাল দুই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে মামলার রায়

উইমেনআই২৪ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৪:৩৪, ৯ এপ্রিল ২০২৪; আপডেট: ১৪:৩৫, ৯ এপ্রিল ২০২৪

অরিত্রীর আত্মহত্যা: আবারো পেছাল দুই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে মামলার রায়

ফাইল ছবি

চতুর্থ দফায় পেছাল ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার ওই প্রতিষ্ঠানের সাময়িক বরখাস্ত ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস ও শাখা প্রধান জিন্নাত আক্তারের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়। আগামী ৩ জুন রায়ের তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ-১২ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ঘোষণার জন্য আগামী ৩ জুন নতুন দিন ধার্য করেন আদালত।

গত ২৭ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের তারিখ ২১ জানুয়ারি ধার্য করেন। তবে ওই দিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে ৮ ফেব্রুয়ারি ধার্য করা হয়। ওই দিনেও রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে ৩ মার্চ ধার্য করা হয়। একই কারণে রায় ঘোষণার দিন পিছিয়ে ৯ এপ্রিল ধার্য করেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় তার বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

২০১৯ সালের ২০ মার্চ এ দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। আসামিদের নির্দয় ব্যবহারে অরিত্রী আত্মহত্যায় প্ররোচিত হয় বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শ্রেণিশিক্ষক হাসনা হেনাকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়।

একই বছরের ১০ জুলাই এ দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। ২৫ নভেম্বর এ মামলার বাদী ও অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারীর জবানবন্দির মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপর ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট অরিত্রী মা বিউটি অধিকারী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এ মামলার ১৮ সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর পরীক্ষা চলাকালে অরিত্রীর কাছে মোবাইলফোন পান শিক্ষক। মোবাইলফোনে নকল করেছে-এমন অভিযোগে অরিত্রীর মা-বাবাকে নিয়ে স্কুলে যেতে বলা হয়। দিলীপ অধিকারী তার স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে স্কুলে গেলে ভাইস প্রিন্সিপাল তাদের অপমান করে কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। অধ্যক্ষের কক্ষে গেলে তিনিও একই রকম আচরণ করেন। এ সময় অরিত্রী দ্রুত অধ্যক্ষের কক্ষ থেকে বের হয়ে যায়। পরে শান্তিনগরে বাসায় গিয়ে তিনি দেখেন, অরিত্রী তার কক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়নায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছে।

ইউ

বৃহস্পতিবার সারা দেশের স্কুল-কলেজ বন্ধ

আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে

ফের হাসপাতালে খালেদা জিয়া

বিএনপি ক্ষমতায় এলে রক্ত বন্যায় ভাসাবে দেশ: কাদের

বিচার বিভাগের সব ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হচ্ছে

ফারিণের সফলতায় যা বললেন তাহসান 

আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার

যেসব বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট

ন্যায্য অধিকারের দাবিতে রাজপথে শ্রমিকরা

আওয়ামী লীগ প্রতিবারই মজুরি বাড়িয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

করোনা টিকায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অ্যাস্ট্রাজেনেকার সমবেদনা

বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ

এশিয়া কাপ ক্যারমে বাংলাদেশের হাফিজের ব্রোঞ্জ জয়

জায়েদ খানের মোবাইল পানিতে ছুড়ে ফেললেন সাকিব!