ছবি সংগৃহীত
বিষয়টা ‘ফুচকা খাব এক টাকা দাও বাপি’ বলার থেকে অনেকটাই আলাদা। সময়ের সঙ্গে বদলেছে অনেক কিছুই। অভিভাবকত্বে এসেছে বেশ কিছু বদল। থেরাপিস্টরা বলছেন বাচ্চাদের সঙ্গেও বাজেট নিয়ে আলোচনা করতে। ঠিক কত বয়সী বাচ্চাদের সঙ্গে বাজেট নিয়ে আলোচনা করা যায় এ নিয়ে এক সমীক্ষা পরিচালিত হয়েছে। সমীক্ষার ফল থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এ ব্যাপারে বাবা-মায়ের কিছু করণীয় দিক প্রকাশ পেয়েছে।
পকেটমানি দেয়ার বদলে সেটা ওদের অর্জন করতে শেখান ছোট থেকেই। বিশেষ করে ওরা যখন স্কুল যেতে শুরু করবে। ঘরের কাজ করতে বলুন। যেমন পড়ার টেবিল গুছিয়ে রাখা। স্কুল থেকে ফিরে জায়গায় জুতো মোজা খোলা, হাত ধোয়া। কাজ শেষ করলেই মিলবে পুরস্কার – পকেটমানি। আত্মীয়স্বজনরা যখন নগদ উপহার দেন ছোটদের সেটা পিগি ব্যাঙ্কে জমিয়ে রাখতে বলুন। যখন তারা কিছু কেনার জন্য বায়না করবে তখন জমাটো টাকা থেকেই কিনতে বলুন। এতে ছোটদের মধ্যে দায়িত্বজ্ঞান বাড়বে। ওরাও ছোট থেকে অর্জন করার আনন্দ উপলব্ধি করতে পারবে। এরকমটা ভাবার দরকার নেই যে, অর্থের ব্যাপার বোঝার জন্য ওরা বড্ড ছোট।
ওদের ভুল করতে দিন প্রথমে। উদাহরণস্বরূপ, এবার সন্তান ক্যান্ডি কেনার বায়না করলে তাকে পকেটমানি দিন এবং তা তাদেরকে নিজের মতো খরচ করতে দিন। ওই টাকা যখন ফুরিয়ে যাবে ঠিক এই অবস্থায় ওদের বুঝিয়ে বলুন আগত জীবনের চ্যালেঞ্জের কথা এবং তা মোকাবিলায় বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খরচ করে সেখান থেকে সঞ্চয় করাও একটি চ্যালেঞ্জ।
বাবা-মায়ের মনে রাখতে হবে যে আর্থিক সচেতনতা একটি অর্জিত দক্ষতা। সহজাত নয়। অর্থ একটি হাতিয়ার। যার ব্যবহারে শিশুদের দক্ষতা উন্নত করা যেতে পারে। প্রত্যেককে এটি সম্পর্কে শিখতে হবে। আজকাল
ইউ