ঢাকা, বাংলাদেশ

রোববার, , ০৬ জুলাই ২০২৫

English

বিদেশ

নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে নিহত বেড়ে ১৭০

উইমেনআই২৪ ডেস্কঃ

প্রকাশিত: ১১:৪০, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে নিহত বেড়ে ১৭০

সংগৃহীত ছবি

নেপালে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে কমপক্ষে ১৭০ জনে পৌঁছেছে। অবিরাম বর্ষণের জেরে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশজুড়ে সৃষ্ট এই দুর্যোগে তারা প্রাণ হারান। নিখোঁজ রয়েছেন আরও বহু মানুষ।


এছাড়া সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে নেপালি সংবাদমাধ্যম কাঠমান্ডু পোস্ট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শুরু হওয়া রেকর্ড-ব্রেকিং প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ১৭০ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে এবং আরও ৪২ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।


নেপাল পুলিশের মতে, দুর্যোগে আরও ১০১ জন আহত হয়েছেন এবং আরও ৩ হাজার ৬৬১ জনকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।


সংবাদমাধ্যমটি বলছে, এবার পানিবিদ্যা ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের অধীনস্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাস বিভাগ আবহাওয়া ব্যবস্থার পরিবর্তন এবং দুর্যোগের ঝুঁকির বিষয়ে নেপালের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে আগে থেকেই সতর্ক করেছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এরপরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি রোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

চলমান বৃষ্টি, বন্যা ও ভূমিধসে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা এবং ব্যক্তিগত ও সরকারি সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কর্মকর্তারা এখনও পর্যন্ত অনিশ্চিত অবস্থায় রয়েছেন।

আবহাওয়া বিভাগের তথ্য কর্মকর্তা বিভূতি পোখারেল বলেছেন, “আমরা জনসাধারণ এবং এজেন্সিগুলোকে উদ্বেগজনক ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছি এবং পরিবর্তনশীল আবহাওয়া ব্যবস্থার বিষয়ে সময়মত আপডেট দিয়েছি। তবে মনে হচ্ছে, আমাদের বার্তা সেইসব শ্রোতাদের কাছে পৌঁছায়নি যাদের এই বার্তার দরকার ছিল।”

কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, পানিবিদ্যা ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যতেও বর্ষার ধরণে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। আগে সেপ্টেম্বর মাসেই বর্ষা মৌসুমের অবসান ঘটত, তবে ২০১৩ সাল থেকে এটি অক্টোবর পর্যন্ত বিলম্বিত হয়েছে।

এই প্রবণতা কেবল নেপালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, এই অঞ্চলের অনেক দেশই বর্ধিত বর্ষাকাল প্রত্যক্ষ করছে। বিশেষজ্ঞরা এই বছরও অনুরূপ বিলম্বের পূর্বাভাস দিয়েছেন।

মূলত বৃষ্টিপাতের পরিবর্তনশীল ধরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের একটি অংশ ক্রমবর্ধমান অনিয়মিত আবহাওয়ার দিকে পরিচালিত করেছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে চরম বৃষ্টিপাত থেকে দীর্ঘ খরা গত দেড় দশক ধরে নেপালজুড়ে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে, এতে হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং তাদের জীবিকাও হুমকির মুখে পড়েছে।

জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ডা. ইন্দিরা কান্ডেল বলছেন, “আবহাওয়ার সঠিক পূর্বাভাস দুর্যোগ প্রস্তুতির জন্য অত্যাবশ্যক। আবহাওয়া অফিস সময়মত পূর্বাভাস এবং আপডেট জারি করেছে, কিন্তু আসল সমস্যা হলো- সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো কীভাবে সেই তথ্য ব্যাখ্যা করে এবং কাজ করে।”

ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে কমপক্ষে ১৭০ জনে পৌঁছেছে। অবিরাম বর্ষণের জেরে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশজুড়ে সৃষ্ট এই দুর্যোগে তারা প্রাণ হারান। নিখোঁজ রয়েছেন আরও বহু মানুষ।


এছাড়া সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে নেপালি সংবাদমাধ্যম কাঠমান্ডু পোস্ট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শুরু হওয়া রেকর্ড-ব্রেকিং প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ১৭০ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে এবং আরও ৪২ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।


নেপাল পুলিশের মতে, দুর্যোগে আরও ১০১ জন আহত হয়েছেন এবং আরও ৩ হাজার ৬৬১ জনকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।


সংবাদমাধ্যমটি বলছে, এবার পানিবিদ্যা ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের অধীনস্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাস বিভাগ আবহাওয়া ব্যবস্থার পরিবর্তন এবং দুর্যোগের ঝুঁকির বিষয়ে নেপালের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে আগে থেকেই সতর্ক করেছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এরপরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি রোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

চলমান বৃষ্টি, বন্যা ও ভূমিধসে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা এবং ব্যক্তিগত ও সরকারি সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কর্মকর্তারা এখনও পর্যন্ত অনিশ্চিত অবস্থায় রয়েছেন।

আবহাওয়া বিভাগের তথ্য কর্মকর্তা বিভূতি পোখারেল বলেছেন, “আমরা জনসাধারণ এবং এজেন্সিগুলোকে উদ্বেগজনক ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছি এবং পরিবর্তনশীল আবহাওয়া ব্যবস্থার বিষয়ে সময়মত আপডেট দিয়েছি। তবে মনে হচ্ছে, আমাদের বার্তা সেইসব শ্রোতাদের কাছে পৌঁছায়নি যাদের এই বার্তার দরকার ছিল।”

কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, পানিবিদ্যা ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যতেও বর্ষার ধরণে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। আগে সেপ্টেম্বর মাসেই বর্ষা মৌসুমের অবসান ঘটত, তবে ২০১৩ সাল থেকে এটি অক্টোবর পর্যন্ত বিলম্বিত হয়েছে।

এই প্রবণতা কেবল নেপালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, এই অঞ্চলের অনেক দেশই বর্ধিত বর্ষাকাল প্রত্যক্ষ করছে। বিশেষজ্ঞরা এই বছরও অনুরূপ বিলম্বের পূর্বাভাস দিয়েছেন।

মূলত বৃষ্টিপাতের পরিবর্তনশীল ধরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের একটি অংশ ক্রমবর্ধমান অনিয়মিত আবহাওয়ার দিকে পরিচালিত করেছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে চরম বৃষ্টিপাত থেকে দীর্ঘ খরা গত দেড় দশক ধরে নেপালজুড়ে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে, এতে হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং তাদের জীবিকাও হুমকির মুখে পড়েছে।

জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ডা. ইন্দিরা কান্ডেল বলছেন, “আবহাওয়ার সঠিক পূর্বাভাস দুর্যোগ প্রস্তুতির জন্য অত্যাবশ্যক। আবহাওয়া অফিস সময়মত পূর্বাভাস এবং আপডেট জারি করেছে, কিন্তু আসল সমস্যা হলো- সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো কীভাবে সেই তথ্য ব্যাখ্যা করে এবং কাজ করে।”

//এল//

গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

‘মোটা না চিকন’ দেখতে ছাত্রীকে ভিডিও কল দেওয়া সেই শিক্ষক বরখাস্ত

১২ দেশের জন্য নতুন শুল্ক হার নির্ধারণ করলেন ট্রাম্প

প্রথমার্ধেই ৭ গোল দিল আফিঈদা-ঋতুপর্ণারা

 কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

‘পবিত্র আশুরা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস জোগাবে’

ওয়ানডে সিরিজ: বাংলাদেশের ২৪৮ রান সংগ্রহ

গাজায় ’ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ ৩১ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ভারতের বাংলাদেশ সফর পেছাল ১৩ মাস

ডেঙ্গু পরিস্থিতি: ২৪ ঘণ্টায় ২৯৪ জন নতুন আক্রান্ত

জঙ্গি তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতার ঘোষণা বাংলাদেশের

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস

ক্যালিফোর্নিয়ায় ভয়াবহ দাবানল: ৭০,৮০০ একর পুড়ে ছাই

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে ব্যাংকিং সিস্টেমে প্রভাবের শঙ্কা