ছবি: চিত্র নায়িকা বর্ষা
‘চলমান সময়ে আমার বর্ষা বুবুই ঠিক আছেন। নিজের পয়সায় বিলাসিতা করছেন। তিন লাখ টাকা দামের পোশাক কিনছেন। বিশ লাখ টাকা দামের রুবি পান্না হীরার অলংকার পরছেন। নীতা আম্বানির যেমন ৫০০ শত কোটি টাকা দামের গহনা পরার হেসিয়াত (সামর্থ্য) আছে, তেমনি বর্ষারও কোটি টাকা দামের গহনা পরার সামর্থ্য আছে। শুনেছি বর্ষা বুবু তার ব্যক্তিগত ফান্ড থেকে গরীবদেরকে প্রচুর আর্থিক সহায়তা করে থাকেন। এফডিসির কাইজ্জামণিদের মত লাইভ ষড়যন্ত্রে অংশ নেননা। দল পাকান না। স্বামী সন্তান সংসারের প্রতি শতভাগ লয়াল আছেন। শোবিজের সঙ্গেও যুক্ত আছেন। কাইজ্জাখোরনীদের মত শরীরের খোসপাঁচড়ায় দুলারী মলম লাগিয়ে ভার্চুয়ালি কাইজ্জা করে সাংবাদিকদের অনুরোধ করে কাইজ্জার খবরকে শিরোনাম বানান না। ঘুষ দিয়ে সাংবাদিক পোষেন না। বর্ষা বুবু অভিনয়ে অপরিপক্ক হলেও সমাজের জন্য হানিকারক নন। বুবুর "কিল হিম" আমার কাছে যদিও ডিজাস্টার মনে হয়েছে। তবে অভিনয়ে ডেডিকেশান থাকলে একদিন তিনি উন্নতি করতে পারবেন। চলচ্চিত্রের কিংবদন্তিদের অভিনয় বেশি বেশি করে দেখতে হবে বর্ষা বুবুকে। তাকে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। যেমন, তিনি তার ছবিতে ডাবিং করেন না। অন্যের কণ্ঠ ব্যবহার করার মধ্যে কোনো আনন্দ নেই। মনে রাখতে হবে আপনি টাকা দিয়ে অন্যের কণ্ঠস্বর কিনে নিয়ে নিজের জন্য ব্যবহার করছেন। জিনিসটা কিন্তু খুব একটা সুন্দর নয়। রানী মুখার্জি ক্যারিয়ারের শুরুতে তার হাস্কি ভয়েস নিয়ে একসময় হতাশায় ভুগতেন। কিন্তু পরিচালকের পীড়াপীড়িতে নিজের ছবিতে ডাবিং করেন। দর্শক সাদরে গ্রহণ করেন রানীর কণ্ঠস্বর। এতে করে তার আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে। আমার মনে হয় বর্ষা বুবুও একদিন তার কমতি ওভারকাম করতে পারবেন। মানুষ পারেনা এমন কিছু নেই। বুবুর একটা ট্রিমিন্ডাস কোয়ালিটি আছে, তিনি জন্মদিনের নামে উগ্রতার আয়োজন করে ককপিট কালারের (পিকক কালার) পোশাক পরে আবার কখনো কোঁচা মেরে লুঙ্গি পরে যুবশ্রেণীকে সিডিউস করেন না। হাতের তালুতে কখনো F***** লেখেননি। বর্ষা বুবু স্বামীর সাথে বিদেশ ভ্রমণ করেন, ফ্যামিলি টাইম স্পেন্ড করেন। অন্যের পিছে ষড়যন্ত্র করার মত জেনেটিক ডিসঅর্ডার বুবুর নেই। আসলে ব্যবহারেই বংশের পরিচয় কিনা!!’’
মিলি সুলতানার ফেসবুক পোফাইলের পোস্ট থেকে সংগৃহীত...
ইউ