
সংগৃহীত ছবি
অন্তর্বর্তী সরকার সরকারী প্রাথমিকের পর এবার বেসকারি শিক্ষক নিয়োগে (এসসিটিআরসিএ) ৩০% (শতাংশ) নারী কোটা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ নারী কোটা বাতিলের এ ধরণের সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
গ্রামীণ ও পশ্চাৎপদ এলাকার বহু শিক্ষিত নারী শুধুমাত্র এই কোটার মাধ্যমে শিক্ষাক্ষেত্রে প্রবেশ ও প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। নারী শিক্ষকদের উপস্থিতি স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ইতিবাচক ও নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করে, বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একের পর এক নারী কোটা বাতিলের এ ধরণের আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নারীর ক্ষমতায়ন ও শিক্ষা খাতে তাদের অংশগ্রহণে বড় ধরনের বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ মাধ্যমিক শিক্ষাস্তর সহ সকল শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বহাল রাখার দাবি জানানো সহ এই বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করার আহŸান জানাচ্ছে।
//এল//