ঢাকা, বাংলাদেশ

বৃহস্পতিবার, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

English

মতামত

নবাবদের দিলখুশার বাগানবাড়ি থেকে বঙ্গভবন! 

সোহেল সানি

প্রকাশিত: ১০:২৪, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

নবাবদের দিলখুশার বাগানবাড়ি থেকে বঙ্গভবন! 

সাংবাদিক সোহেল সানি

১৯০৫-২০২৩। বৃটিশ-ভারত শাসনামলে ঢাকার দিলখুশার বাগানবাড়ি থেকে লাটভবন। পাকিস্তান শাসনামলে লাটভবন থেকে গর্ভনর হাউজ। স্বাধীন বাংলাদেশে গভর্নর হাউজ থেকে বঙ্গভবন। অর্থাৎ  ছোটলাট লেফটেন্যান্ট গর্ভনরের বাসভবন থেকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাসভবন। এ বাসভবনের বাসিন্দা হিসাবে নাম লিখিয়েছেন ছোটলাট লেফটেন্যান্ট গর্ভনর স্যার ব্যামফিল্ড ফুলার থেকে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোঃ আব্দুল হামিদ। কটাদিন পরেই বঙ্গভবন বরণ করে নিতে যাচ্ছে  নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দীনকে। 

বঙ্গভবন কখনও হয়েছে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু, আবার কখনও আলংকারিক মর্যাদার প্রতীক। 

১৯০৫ সালর ২০ জুলাই বৃটিশ পার্লামেন্ট "বঙ্গভঙ্গ আইন পাসের মাধ্যমে বাংলাকে ভাগ করে সৃষ্টি  করেছিল পূর্ববঙ্গ ও আসাম নামে একটি প্রদেশ। যার আয়াতন হয় ১ লাখ ১১ হাজার ৫৬৯ বর্গমাইল। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর প্রদেশটির কার্যক্রম শুরু হয়। তখন শাসনকর্তা লেফটেন্যান্ট গর্ভনর ও তাঁর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজন হয় সুরক্ষিত অফিস ও বাসাবাড়ির। এর প্রেক্ষিতে ভারত ভাইসরয় লর্ড কার্জন ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহর দিলখুশা বাগানবাড়িটি পছন্দ করেন এবং  বার্ষিক ১১ হাজার টাকায় স্থায়ীভাবে তা লীজ নেন। আর এখানেই নির্মাণ করা হয় লেফটেন্যান্ট গর্ভনরের জন্য বাসভবন। তাঁকে ছোটলাট বলে অভিহিত করা হতো বলে অচিরেই এর নাম হয়ে ওঠে "লাটভবন"।  পরবর্তীতে "গভর্নর হাউজ"। পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গর্ভনর হাউজের নামকরণ করেন "বঙ্গভবন"।

ছোটলাটের বসবাসের জন্য সেই সময়ে ইস্পাতের ফ্রেমের ওপর সেগুনকাঠ দিয়ে বাড়ীটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ১৯৬১ সালে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে পুরাকাঠের বাড়ীর আদলে "মঈনউদ্দীন চিশতী এ্যান্ড ব্রাদার্স" নামের একটি স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান বর্তমান ভবনটির নকশা প্রনয়ন করে  বর্তমান ভবনটি নির্মাণ করে। মূল ভবনের সঙ্গে প্রস্তুরখন্ড সংযুক্ত করা হয়। যাতে বাংলা, ইংরেজী ও আরবী হরফে পবিত্র কুরআনের দুটো আয়াত খোদাই করা হয়। 

এক- " প্রতিপালক প্রভু আমার, ইহাকে নিরাপদ শহরে পরিণত কর" এবং অপর আয়াতটিতে লেখা রয়েছে,"শান্তি হউক তোমাদের উপর, তোমরা পবিত্র জীবনযাপন করিয়াছ, সুতরাং চিরকালের জন্য (জান্নাতে) প্রবেশ কর।" 

স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অভ্যুদয়ের পর থেকে বঙ্গভবনের সুউচ্চ গোলাকার চূড়ার সামনে প্রতিদিন সূর্য উদয়ের সঙ্গে সঙ্গে দুটো পতাকা উত্তোলিত হয় এবং সূর্য অস্তমিত হওয়ার আগেই আনুষ্ঠানিকভাবে তা নামিয়ে ফেলা হয়। একটি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা এবং অন্যটি মহামান্য রাষ্ট্রপতির পতাকা। বঙ্গভবনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দিত এক একটি দরবার হল। যে হলে মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করান মহামান্য রাষ্ট্রপতি। এর পূর্বপাশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য রয়েছে একটি মঞ্চ। 

বঙ্গভবনের পশ্চিমাংশ ঢাকা সিটি করপোরেশনের কাছে ছেড়ে দেয়া হয়। তারপরও জমির পরিমাণ ৫৪  একর ৫০ শতাংশ। ১৮৬৬ সালে ইংরেজ ই এফ স্মিথের কাছ থেকে নবাব আবদুল গণি এই জমি কিনেন এবং বড়পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর ব্যবহারের জন্য একটি বাগানবাড়ী তৈরি করেন। যার নামকরণ করেন "দিলখুশা বাগানবাড়ি"। ১৮৭৩ সালে আহসানউল্লাহ বড় একটা দিঘি খনন করেন এবং দিঘিতে শান বাঁধানো ঘাটের ওপর একটা "হাওয়াখানা" তৈরি করেন। এখনও দানা দিঘী নামে যেটা পরিচিত। বর্তমানে বঙ্গভবনের মূলগেটে দাঁড়িয়ে সোজা পূর্বদিকে তাকালে মূলভবনের গেট, ক্রেডিনসিয়াল হল গেট, রাষ্ট্রপতির বাসভবন গেট এবং বাসভবন থেকে পূর্বদিকে বেরিয়ে যাবার গেট একই সমান্তরালে নির্মিত। বঙ্গভবন কমপ্লেক্সে আছে পয়ষট্টিটি বিল্ডিংয়ের ফ্লোর এরিয়া বিয়াল্লিশ হাজার তিনশত পঁচাত্তর বর্গমিটার। মূল ভবনের ফ্লোর এরিয়া নয় হাজার ছয় শত ছেষট্টি বর্গমিটার। বঙ্গভবন কমপ্লেক্মের অভ্যন্তরে চব্বিশ হাজার বর্গমিটার সুন্দর রাস্তা রয়েছে। সবুজ উন্মুক্ত এলাকা আছে প্রায় আটচল্লিশ একর। বঙ্গভবনের উত্তর পাশের সবুজ চত্বরে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় অনুষঙ্গ যেমন স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসের সম্বর্ধনার আয়োজন করা হয়। সবুজ চত্বরের পশ্চিমপাশে নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। প্রাচীন " মানুক হাউজ" এখন তোষাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই তোষাখানায় অনেক মূল্যবান  সামগ্রী আছে। এসব সামগ্রী বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের কাছ থেকে প্রাপ্ত। বঙ্গভবন কমপ্লেক্সের মধ্যে রয়েছে কিচেন বিল্ডিং, মেশিন রূম, স্কোয়াশ কোর্ট বিল্ডিং, বিমান আক্রমণ থেকে নিরাপদে থাকার বিল্ডিং, টেনিসকোর্ট, পিজিআর ও পুলিশ ব্যারাক, ব্যাংক, পোষ্ট অফিস, মসজিদ, অভ্যর্থনা কক্ষ, ইলেকট্রিক সাব স্টেশন, গ্যারেজ, পেট্রোল পাম্প, গণপূর্ত অফিস, নার্সারী ও আরবারি কালচার অফিস, টেলিফোন অফিস ইত্যাদি। মূল বঙ্গভবন কমপ্লেক্সের বাইরে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য তিনটি পৃথক আবাসিক এলাকাও আছে। তিন তলা বিশিষ্ট বঙ্গভবনের মূল ভবনটি দেখতে খুবই সুন্দর ও জাঁকালো। গাড়ী থামানোর স্থানে সবসময় ডিউটিরত থাকেন রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্টের সদস্যরা। মূল গেটেও তারা ডিউটিরত থাকেন। গাড়ী থেকে নেমেই বারান্দা, দুপাশে দুটো গ্রান্ডফাদার ঘড়ি। এ দুটো ঘড়ির মালিক ছিলেন নাটোরের জমিদার।  এখনও ঘড়ি দুটো সচল। মূল ভবনটি তিনভাগে বিভক্ত। প্রথমে রাষ্ট্রপতির অফিস, কর্মকর্তাদের অফিস এবং রাষ্ট্রপতির সাথে সাক্ষাৎ প্রার্থীদের জন্য দুটো সজ্জিত কামরা। এছাড়াও মন্ত্রিসভা কক্ষ ও বিশিষ্ট অতিথিদের বসার স্থান। মধ্যম অংশে দরবার হল। অভ্যর্থনা হল, গ্যালারি কক্ষ, স্টেট ডাইনিং হল ও ক্রেডিনসিয়াল হল। তৃতীয় অংশে রাষ্ট্রপতির বাসভবন। দোতালায় কর্মকর্তাদের বসার স্থান এবং তিন তলায় রাষ্ট্রীয় অতিথিদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা। যা কিচেন কমপ্লেক্সের একটা কামরায় সজ্জিত আছে ব্রিটিশ আমল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত। ব্রিটিশ আমলের কিছু রূপার কাটলারি এখনও আছে। যা দিয়ে এক সাথে সত্তর জনের ডিনারের ব্যবস্থা করা যায়। এসব কাটলারি ও ক্রোকারিজের মধ্যে আছে ক্যান্ডেল স্ট্যান্ড, ছুরি,ককটেল, স্পুন, ফিশ নাইফ, বাটার নাইফ,

স্পুন, ফিশ নাইফ, বাটার নাইফ, পিপার পট, ট্রে, ফ্রুট নাইফ ইত্যাদি। হাতির দাঁতের বাটসহ কাটা চামচ ও বতরদানী এখনও আছে। গভর্নরের মনোগ্রাম সম্বলিত টি ও কফি সেটও রয়েছে। রূপার তলোয়ার অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। গভর্নর হাউজের কাটলারি ও ক্রোকারিজ পলিশ করে রাখেন "সিলভারম্যান" পদে থাকা একজন। বঙ্গভবন মূল ভবনের পশ্চিম পাশে অর্থাৎ গাড়ী বারান্দার পশ্চিম দিকে ফোয়ারা নির্মাণ করা হয়। 

বিভিন্ন সময় বঙ্গভবনের সংস্কার ও তা সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়। বিদেশ থেকে ঝাড়বাতি ও কার্পেট আর সোফা সেট আনা হয়। দরবার হল লাগোয়া উত্তর পাশে এক্সটেনশন করা হয়। এটাই বঙ্গভবনের উত্তর প্লাজা। বঙ্গভবনের কাঠের দরজার কারুকার্য করা হয় পিতলের পাত দিয়ে। মূল গেটের সামনে একটা ফোয়ারা তৈরি করা হয় এবং বড় বড় অনুষ্ঠানের সময় গাড়ী পার্ক করারও ব্যবস্থা করা হয়। বঙ্গভবনের প্রধান করিডরের জন্য তখনকার সময়েই কোটি টাকা মূল্যের কার্পেট বিছিয়ে দেয়া হয়। স্বাধীনতার আগেই দুটো সিংহ মূর্তি তৎকালীন উত্তরা গভর্নর হাউজ থেকে এনে বর্তমান বঙ্গভবনের গেটের দুপাশে স্থাপন করা হয়।

রাষ্ট্রপতির অফিসে আসা-যাওয়ার সময়ে অধিক আওয়াজ ও শক্তিসম্পন্ন একটা কলিং বেল বাজানো হয়। কার্পেটের পরিবর্তে এখন মেঝেতে টাইলস বসানো। নতুন করে অত্যাধুনিক বাথটাব নির্মাণ করা হয়েছে। মূলগেটে রয়েছে দর্শনার্থীদের বসার ব্যবস্থা। শাহজালাল দখিনী, চন্দন শাহ ও নওগাজী মাজার (শহীদ গম্বুজ) এর সংস্কার করা হয়েছে। 

বঙ্গভবনের ইতিহাসে চোখ রাখলে বিস্ময়কর নানারকম ঘটনারও সাক্ষাত মেলে। বঙ্গভবনে নিম্নপদস্থ কতগুলো পদ রয়েছে যাতে মোগল, ইংরেজ ও পাকিস্তানি আমলের রীতিনীতিগুলো এখনও পালনীয়। লশকর, খালাশি, মশালচি, চাপরাশি, চোপদার জমাদার ও খেদমতগার - পদগুলো মোগল আমলের জমিদারি ঐতিহ্যেরই সারথি। ব্রিটিশ বা ইংরেজ আমলে সৃষ্টি করা হয় বাটলার, প্যান্ট্রিম্যান, কুক, কুকমেট, মার্কেট ম্যান, টেনিস মার্কার, টেনিস স্পিকার ও স্টুয়ার্ট ইত্যাদি। 

পাকিস্তান আমলে সৃষ্টি করা "আবদার" নামে একটি পদ সৃষ্টি করা হয়- এ পদে নিয়োজিত ব্যক্তির কাজ হলো পানীয় সরবরাহ করা। এখনও উপরোক্ত পদগুলোর অস্তিত্ব রয়েছে। নতুন পরিবেশ পরিস্থিতিতে কাজের ধরন পাল্টে গেলেও বঙ্গভবনের ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের মনোরঞ্জণের এ ধরনের সেবা পাওয়া যায়। বঙ্গভবনের সীমানা আগে আরও বড় ছিল। এর সীমা ছিল বর্তমান গুলিস্তান ভবনের পূর্বপাশের রাস্তা পর্যন্ত বিস্তৃত। বর্তমান বঙ্গভবনের পশ্চিমাংশের বিরাট এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছিল "আইউব শিশু পার্ক।" উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউশের ছাত্র মতিউর রহমান ও ছাত্রনেতা আসাদুর রহমান আসাদ পুলিশের গুলিতে শহীদ হলে বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতা "আইউব গেট" এর নাম "আসাদ গেট" এবং "আইউব শিশুপার্ক" এর নাম "মতিউর শিশুপার্ক" রাখে। ২০০০ সালে ওখানে গড়ে ওঠে "মহানগর নাট্যমঞ্চ।" ওখানে একটা প্রাচীন পুকুরের অস্তিত্ব রয়েছে। মীর মুকিমের বাড়ি ছিল ওখানে। ওই পুকুরের পূর্বপাশে দুটো রাস্তা - উত্তর-দক্ষিণ যাতায়াতের জন্য। ওই রাস্তা দুটোর পূর্বপাশে বেশকিছু এলাকাজুড়ে মূল্যবান গাছ এবং তারপরই সীমানা প্রাচীর। বর্তমান বঙ্গভবন মূলগেটের উত্তর বরাবর আগে ছিল পাঁচটি কাঠের বাড়ী- উত্তর-দক্ষিণ লম্বা। এখানে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বাস করতেন। গভর্নরের সচিব, সামরিক সচিব, এডিসি এখানেই বাস করতেন। দানা দিঘির পশ্চিম পাশে সচিব ও সামরিক সচিবের জন্য দুটো বাড়ি তৈরি করা হয়েছিল। উত্তর পশ্চিম কোনে নির্মাণ করা হয়েছিল এডিসি ও অন্যান্য কর্মকতার জন্য বাড়ী। ওই কাঠের বাড়ীগুলোর অস্তিত্ব এখন নেই।  বর্তমান বঙ্গভবনের উত্তর পশ্চিম কোনে গভর্নর মালিক ফিরোজ খান নূনের স্ত্রী লেডী ভিকারুননিসা নূন রমনায় ভিকারুননিসা নুন স্কুলই শুধু নয়, বঙ্গভবনের ভেতরে একটি প্রাইমারী স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। মালী, খালাসী, দর্জি, ক্ষৌরকার, বাটলার ইত্যাদি নিম্নপদস্থদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার জন্য। বঙ্গভবনের পূর্ব পাশে রয়েছে চন্দন শাহ'র মাজার।

বঙ্গভবন কখনও ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু আবার কখনও আলংকারিক মর্যাদার কেন্দ্র। যাই হোক, নিশ্চয়ই বাঙালি জাতির ইতিহাস, ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের প্রতীক। 

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।
 

//জ//

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি

মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

বেনজীরের সম্পদের খোঁজে ৮ প্রতিষ্ঠানে দুদকের চিঠি

নোয়াখালীতে বৃষ্টির প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

বৃষ্টির জন্য ঢাকাসহ সারাদেশে ইসতিসকার নামাজ

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো ২৮৮ সেনা-বিজিপিকে

নোয়াখালীতে হিটস্ট্রোকে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে কাল দ্বিতীয় দফা ভোটগ্রহণ

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি

কোলে চড়ে ভোট দিলেন বিশ্বের সবচেয়ে খর্বকায় নারী

সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের রহস্য ফাঁস

এবার অফলাইনেও শেয়ার করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে

অন্দরে সবুজের ছোঁয়া, গরমে মিলবে স্বস্তি

জয় চৌধুরীকে আজীবনের জন্য বয়কটের ঘোষণা সাংবাদিকদের