
ছবি: উইমেনআই২৪ ডটকম
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যালেঞ্জগুলো উত্তরণে গণমাধ্যমে আরো বেশি সৃজনশীলতার চর্চা এবং যুগোপযোগী পেশাগত উৎকর্ষের তাগিদ দিয়েছেন সাংবাদিকরা।
শনিবার (৩ মে) রাজধানীতে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে গণমাধ্যম ও উন্নয়নবিষয়ক সংগঠন সমষ্টির আলোচনায় একথা বলেন গণমাধ্যম ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা।
এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নতুন বৈশ্বিক বাস্তবতায় সাহসী রিপোর্টিং: গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে বাধা হিসেবে নয়, বরং সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে হবে। এজন্য সাংবাদিকদের মধ্যে কারিগরি দক্ষতা উন্নয়নসহ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পরামর্শ দেন গণমাধ্যম ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা।
সাংবাদিকতার নৈতিক ও পেশাদারি উৎকর্ষের দিকে আরো বেশি মনোযোগী হওয়ার তাগিদ দিয়ে আলোচকরা বলেন, কম্পিউটার কিংবা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কারিগরি সহযোগিতা করতে পারে, কিন্তু সাংবাদিককেই তার বুদ্ধিমত্তা ও পেশাগত নৈপুণ্য দিয়ে মাঠপর্যায়ের সাংবাদিকতা করতে হয়। তথ্য সংগ্রহ কিংবা উপস্থাপনার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের নিজস্ব বিশ্বাস বা ধ্যান-ধারণায় প্রভাবিত না হয়ে বস্তুনিষ্ঠতা ও সত্যনিষ্ঠতার ওপর জোর দেয়ারও আহ্বান জানান তারা।
সাংবাদিকরা বলেন, সত্য তুলে ধরতে গিয়ে কোনো সাংবাদিক বা গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান যদি ঝুঁকিতে পড়ে তাহলে সিভিল সোসাইটির বিভিন্ন অংশের তাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের কাছেও ইতিবাচক ভূমিকার কথা জানান তারা।
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কো’র ঘোষণা অনুযায়ী ১৯৯৭ সাল থেকে বিশ্বমুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন হয়ে আসছে।
ইউ