ঢাকা, বাংলাদেশ

বুধবার, , ৩০ এপ্রিল ২০২৫

English

বিদেশ

কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি

উইমেনআই২৪ ডেস্কঃ

প্রকাশিত: ১২:০৯, ২৯ এপ্রিল ২০২৫; আপডেট: ১২:৩৭, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি

সংগৃহীত ছবি

কানাডার নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি জয় লাভ করেছে বলে জানিয়েছে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন (সিবিসি)। সোমবারের এই বিজয়ে লিবারেলদের নাটকীয়ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কানাডার অর্থনীতি ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকির প্রতিক্রিয়া লিবারেল জয় তরান্বিত করেছে।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে এপি।

এদিকে, কানাডা শনিবার ভ্যাঙ্কুভারে এক মারাত্মক গাড়ি হামলার ঘটনার পরবর্তী প্রভাব মোকাবিলা করছে। ওই হামলায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটে এবং এর জেরে কয়েক ঘণ্টার জন্য নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়। 

পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাটি সন্ত্রাসী হামলা নয়; অভিযুক্ত ব্যক্তি স্থানীয় বাসিন্দা এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ইতিহাস রয়েছে।

নির্বাচনের আগে লিবারেলরা বিশাল পরাজয়ের মুখোমুখি হতে চলেছিল।  তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন কানাডার অর্থনীতির ওপর আক্রমণ শুরু করেন এবং দেশটির সার্বভৌমত্বের হুমকি দেন—এমনকি কানাডাকে আমেরিকার ৫১তম অঙ্গরাজ্য বানানোর প্রস্তাব দেন—তখন কানাডিয়ানদের মধ্যে ব্যাপক জাতীয়তাবাদী আবেগ ছড়িয়ে পড়ে। 

এর ফলেই নির্বাচনের গতিপথ ঘুরে যায় এবং লিবারেলরা টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়।

বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পলিয়েভ্রে চেয়েছিলেন এই নির্বাচনকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর জনপ্রিয়তা পতনের ওপর একটি গণভোটে পরিণত করতে। ট্রুডোর এক দশকের শাসনকালে খাদ্য ও আবাসন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় তার জনপ্রিয়তা অনেকটাই কমে গিয়েছিল।

কিন্তু ট্রাম্পের আক্রমণের পর ট্রুডো পদত্যাগ করেন এবং সাবেক দুইবারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকার মার্ক কার্নি লিবারেল পার্টির নেতা ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী হন।

কানাডায় যেভাবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন 

দেশটির ৩৪৩টি ফেডারেল আসনে ভোটাররা কেবল তাদের নিজ নিজ এলাকার প্রতিনিধি নির্বাচন করেন।

যে দলের নেতৃত্বে হাউস অব কমন্সে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন অর্জিত হবে, সেই দল সরকার গঠন করবে এবং দলের নেতা হবেন প্রধানমন্ত্রী।

যদি কোনো দল নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়, তবে সাধারণত সর্বাধিক আসন পাওয়া দল সংখ্যালঘু সরকার গঠন করে এবং সরকার টিকিয়ে রাখতে বিরোধী দলের কিছু সদস্যের সমর্থনের ওপর নির্ভর করতে হয়।

কখনও কখনও একাধিক দল মিলে আনুষ্ঠানিক চুক্তির মাধ্যমে যৌথভাবে জোট সরকারও গঠন করতে পারে।  লিবারেল পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে কি না তা এখনো পরিষ্কার নয়।

//এল//

মোবাইল কোর্ট অভিযানে জরিমানা ও সতর্কবার্তা জারি 

মানবাধিকার লংঘনের ঘটনায় ন্যায়বিচার নিশ্চিতের দাবি

হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত

এস আলমের দুটি কারখানা নিলামে

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করলেন শফিকুল

‘দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম বন্ধ করতে বলেনি সরকার’

এবার নুসরাত-অপু-ভাবনা-জায়েদ খানের নামে হত্যাচেষ্টার মামলা

সাবেক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

স্টারলিংক পেল বিটিআরসির লাইসেন্স

অপু -নিপুন-জায়েদ খান-নুসরাত ফারিয়াসহ ১৭ শিল্পীর বিরুদ্ধে মামলা

২০২৭ সালের জুনের পর থাকবে না করছাড়

ভারতের হামলা ’আসন্ন’ বলে দাবি পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

হেল্প ডেস্ক সাংবাদিকদের সুরক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ