ঢাকা, বাংলাদেশ

শনিবার, শ্রাবণ ১২ ১৪৩১, ২৭ জুলাই ২০২৪

English

অর্থনীতি

ডাবল সেঞ্চুরি পার করল কাঁচা মরিচ

শাহীন খন্দকার: 

প্রকাশিত: ১৪:৩৩, ২৬ মে ২০২৩

ডাবল সেঞ্চুরি পার করল কাঁচা মরিচ

ডাবল সেঞ্চুরি পার করল কাঁচা মরিচ

রাজধানীর বাজার ঘুরে সবজির দাম কোনভাবেই কমছে না। কাচাঁমরিচ ডবল সেঞ্চুরি পার করেছে আর কচুর লতি সেঞ্চুরি হাকছে, অধিকাংশ সবজি ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ১০০ টাকা কচুর লতি, কাঁচামরিচ ২৫০ টাকা সবজির দাম কোনোভাবেই কমছে না। শুধু সবজি নয়, মাছ-মাংস-মশলার বাজারও চড়া। এতে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে সীমিত আয়ের মানুষের।

শুক্রবার (২৬ মে) ঢাকার হাতিরপুল, বৌ বাজারসহ কারওয়ানবাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজারে প্রতি কেজি পটল ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৭০-৭৫ টাকা, বেগুন ৮০, ঝিঙে ৮০ টাকা, বরবটি ৮০-৯০ টাকা, কাঁকরোল ৯০-১০০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, করলা ৮০-১০০ টাকা, টমেটো ৭০-৮০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, শসা ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গাজর ১০০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৮০-১০০ টাকা, জালি কুমড়ার পিস ৬০ টাকা এবং কাঁচাকলা প্রতি হালি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, বাজারে ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজিই নেই। সংসার চালাতে খুব দুর্বিসহ হয়ে যাচ্ছে।

সাফিয়া বেগম বলেন, কৃষিপ্রধান দেশ হয়েও সবজির এতো দাম। এটা সম্পূর্ণ কারসাজি। বাজার সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে সাফিয়া বেগম বলেন, সরকারকে রাজনৈতিকভাবে হয়তো ব্যবসায়িরা কারসাজি করে বিপদে ফেলার জন্যই দাম বৃদ্ধি ?

হাতিরপুল বাজারের বিক্রেতারা বলছেন, অতিরিক্ত গরমে সরবরাহ কম। অনেক ধরনের সবজির মৌসুম শেষের দিকে। ফলে সবজির দাম বাড়তি। তাছাড়া চাহিদার তুলনায় ঢাকায় পণ্য কম আসায় পাইকারি বাজারগুলোতেই সবজির দাম বাড়তি। যে কারণে খুচরা বাজারে এর প্রভাব পড়েছে।

কারওয়ানবাজারের সবজি বিক্রেতারা বলছেন, সবজির দাম বাড়ার কারণে বিক্রিও কমেছে। আগে যেখানে একজন ক্রেতা একটা সবজি এক কেজি নিত, এখন সেখানে আধা কেজি নিচ্ছে।

এদিকে মাছ-মাংসের দাম ঊর্ধ্বমুখী, বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ২২০ টাকার নিচে কোনো মাছ নেই। প্রতি কেজি পাঙাশ ২২০-২৩০, তেলাপিয়া মাছ ২২০, ২০ টাকা বেড়ে নলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৪০, কার্পজাতীয় মাছ ২৩০-২৬০, ট্যাংরা মাছের কেজি ৭০০, জাটকার কেজি ২৫০-২৬০, চাষের কৈ ২৫০, পুঁটি ২৫০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

মুরগি ও মাংসের বাজারে গিয়ে একই পরিস্থিতি দেখা গিয়েছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২২০, লেয়ার মুরগির কেজি ৩৪০-৩৫০ ও পাকিস্তানি কক মুরগি ৩০০-৩২০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ঈদের আগের বাড়তি দামে গরু ও খাসির মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। সিটি করপোরেশনের বাজারগুলোতে ৫০ টাকা কমে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭৫০ টাকা করে বিক্রি হলে রাজধানীর অন্য বাজারগুলোতে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৮০০, ছাগলের মাংস ১ হাজার ও খাসির মাংস ১ হাজার ১০০ টাকা করে বিক্রি করতে দেখা গেছে। অন্যদিকে ডিমের বাজার ঘুরে কোনো সুখবর পাওয়া যায়নি। বাড়তি দামে প্রতি হালি ডিম ৫০ ও প্রতি ডজন ডিম ১৪৭-১৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গিয়েছে।

//জ//

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও সেতু ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

দেশের পরিস্থিতি নিয়ে আল জাজিরাকে যা বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

মোবাইল ইন্টারনেট কখন চালু হচ্ছে, জানাল বিটিআরসি

‘পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে’

দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করতেই এই তাণ্ডব: প্রধানমন্ত্রী

নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা 

প্যারিসে নদীর বুকে পর্দা উঠলো অলিম্পিকের

ছাত্রলীগের রাজনীতি ছাড়ার ঘটনা নিয়ে যা জানালেন সারজিস

আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী

এক দফা দাবিতে ‘জাতীয় ঐক্যের’ ডাক বিএনপির

নিরাপত্তার জন্য ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

৬ দিন পর ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ

আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি মান্দিসা মায়া