
ফাইল ছবি
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ মাস পর আবারও ২২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২২.২৫ বিলিয়ন ডলার (২ হাজার ২২৫ কোটি ডলার), যা ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের পর সর্বোচ্চ।
রিজার্ভ বৃদ্ধির কারণ
-
রেমিট্যান্স প্রবাহে ঊর্ধ্বগতি
-
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো থেকে প্রাপ্ত ঋণ
-
আমদানি বিল পরিশোধে সতর্কতা
রিজার্ভের ধারাবাহিকতা
-
২০২৩ সালের আগস্ট: ২৩.২৫ বিলিয়ন ডলার (শেষবার ২২ বিলিয়ন ডলারের ওপরে)
-
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট (সরকার পরিবর্তনের সময়): ২০.৪৮ বিলিয়ন ডলার
-
২০২৫ সালের ৩০ এপ্রিল: ২২.০৪ বিলিয়ন ডলার
-
৬ মে (এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে ১৮৮ কোটি ডলার পরিশোধের পর): ২০.১৮ বিলিয়ন ডলার
ইতিহাসের সর্বোচ্চ রিজার্ভ
২০২২ সালের আগস্টে বাংলাদেশের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার (৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার) রেকর্ড করেছিল। তবে অর্থপাচার, আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক ঋণের চাপে তা ধীরে ধীরে হ্রাস পায়।
বর্তমান প্রেক্ষাপট
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, রেমিট্যান্স বাড়া এবং আমদানি ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখার ফলে রিজার্ভের এই উন্নতি ঘটেছে। তবে রপ্তানি আয় বাড়ানো এবং বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বলে মত দিচ্ছেন তারা।
ইউ