ছবি সংগৃহীত
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায় ৪৩ তম বিসিএসে সুপারিশ প্রাপ্তদের বাড়িতে গিয়ে ফুলের শুভেচ্ছা জানিয়েসৌজন্যে সাক্ষাৎ করেছেন বিরামপুর সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. মন্জুরুল ইসলাম ও নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তাওহীদুল ইসলাম।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকালে নবাবগঞ্জ উপজেলা থেকে বিসিএসএ পুলিশ, কর,কৃষি, সমবায় ও প্রানীসম্পদ ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্তদের বাড়িতে গিয়ে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন তারা।
নবাবগঞ্জ থানা সূত্রে জানা গেছে, ৪৩ তম বিসিএসএ নবাবগঞ্জ উপজেলার পরমানন্দপুর (কলেজপাড়া) গ্রামের মোঃ রওশন জামিল বিসিএস (পুলিশ), শিবপুর গ্রামের দীপ্ত সাহা বিসিএস (কর), নন্দনপুর গ্রামের আবু ফরহাদ(বিসিএস সমবায়) পূর্ব বৈদাহার গ্রামের উম্মুল মাছাকিন বিসিএস (কৃষি) খালিপপুর কাজিপাড়া গ্রামের গোলাম মোস্তফা বিসিএস(প্রানীসম্পদ), খালিপপুর ডাঙ্গী গ্রামের সুমন বাবু বিসিএস(প্রানীসম্পদ) ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছেন।
চাকরি প্রার্থী উম্মুল মাছাকিন বলেন, অনেক পুরস্কার ও সংবর্ধনা পেলেও, পুলিশের কাছে পাওয়া এই সম্মান একেবারেই অন্যরকম’ পুলিশ ভেরিভিকেশন মানেই হয়রানি বলে জানতাম। কিন্তু এখন দেখলাম অন্য রকম। এএসপি মন্জুরুল স্যারে ও নবাবগঞ্জ থানার ওসি তাওহীদুল ইসলামের এই মানসিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
বিরামপুর সার্কেল এসপি মন্জুরুল ইসলাম বলেন, “পুলিশ সম্পর্কে জনমনে দীর্ঘদিন ধরে যে ধারণা রয়েছে তা বদলে দেওয়ার প্রত্যয় নিয়েই আমার পুলিশ বিভাগে চাকরিতে আসা। এই ৬ ক্যাডার যদি মন-প্রাণ দিয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করেন তাহলে দেশ একদিন অবশ্যই ৬ জন দক্ষতাসম্পন্ন ভালো মানুষ পাবে। কর্মজীবনে প্রবেশের মুখে ফুলেল শুভেচ্ছা সবার মনে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
ইউ