ঢাকা, বাংলাদেশ

শনিবার, শ্রাবণ ১২ ১৪৩১, ২৭ জুলাই ২০২৪

English

জাতীয়

সংলাপের আর কোনো সুযোগ নেই: রাশেদা সুলতানা

উইমেনআই প্রতিবেদকঃ

প্রকাশিত: ২০:৫৬, ২০ নভেম্বর ২০২৩

সংলাপের আর কোনো সুযোগ নেই: রাশেদা সুলতানা

নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা ,সংগৃহীত ছবি

নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, পুলিশ বাহিনী নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণেই আছে এবং থাকবে বলে দাবি করেছেন তিনি। নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা আজ সোমবার (২০ নভেম্বর) এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, এখন যেহেতু তারা আমাদের কাছে ন্যস্ত হয়েছেন, আমি মনে করি তারা আমাদের নিয়ন্ত্রণেই আছেন এবং থাকবেন। না থাকলে ব্যবস্থা হয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ। গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বার্তা যিনি আইনের ব্যত্যয় করবেন, যিনি নিরপেক্ষতা হারাবেন, যিনি ঠিক মতো কাজ করবেন না, তার জন্য আইনে যে সমস্ত ব্যবস্থা আছে, তা প্রয়োগ করব। যারা নিরপেক্ষতা হারাবেন অ্যাকশনটা কী হবে এমন প্রশ্নের প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, প্রিজাইডিং অফিসারকে কিন্তু আমরা বরখাস্ত করেছি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও লক্ষ্মীপুরের উপনির্বাচনে অনিয়মের কারণে। আইনের মধ্যে আমাদের যতটা ক্ষমতা আছে, তা প্রয়োগ করব। এই ব্যাপারে আমাদের কোনো দ্বিধা-দ্বন্দ্ব নাই। আমরা একদম বদ্ধপরিকর যে, যেভাবেই হোক একটা সুন্দর নির্বাচন জাতীকে উপহার দেবো। সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী (সশস্ত্র বাহিনী) প্রয়োজন হলে থাকবে। কয়দিন কিভাবে মোতায়েন করা হবে, সে সিদ্ধান্ত আমরা এখনো প্লান করিনি বলেও জানান তিনি। আমরা যদি বুঝি যে থাকবে, আসবে তারা। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, সংকট সমাধানে আমি বিশ্বাস করি তারা আসবে। যেহেতু সময় আছে, যদি ওনারা (বিএনপি) মনে করেন স্পেসটা কাজে লাগাবেন। তফসিল যেহেতু হয়ে গেছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আর কোনো সুযোগ নেই। যতটুকু সুযোগ ছিল, আমরা বারবার ডেকেছি, তারা আসেনি। তবে আসতে চাইলে আমরা নিষেধ করব, তা নয়। সবাই না এলে এক ধরনের শূন্যতা, হতাশা যাই বলেন, জাতির কাছে সেটা তো আছেই। এটা অস্বীকার করার তো কোনো উপায় নেই। এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই জেলা জজ বলেন, একজন এমপি সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন বলে রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রতিবেদন দিয়েছেন। আমরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব, দেরি হবে না। যারা এখন অনিয়ম করছেন, তারা আদৌ প্রার্থী হবেন কি-না আমরা নিশ্চিত না। তবে বড় ধরনের কিছু হলে তো আমরা অবশ্যই করব। আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি, এই পর্যন্ত আমরা যতগুলো নির্বাচন করেছি, হাজারের ওপরে প্রায় নির্বাচন হয়েছে, লোকাল ইলেকশন, বাই ইলেকশন। আমরা কখনোই কিন্তু ওনাদের (সরকারের) কাছ থেকে অসহযোগিতামূলক কোনো আচরণ, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা যারা ভোটের মাঠে কাজ করেছেন, তাদের কাছ থেকে পাইনি। দুই-একটা ঘটনা আলাদা। নির্বাচনকালীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে যতগুলো বিভাগ আসবে, যে সহযোগিতা চাইব তা দিতে সংবিধান অনুযায়ী দিতে তারা বাধ্য। না দিলে তো নির্বাচনই হবে না।

//এল//

দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করতেই এই তাণ্ডব: প্রধানমন্ত্রী

নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা 

প্যারিসে নদীর বুকে পর্দা উঠলো অলিম্পিকের

ছাত্রলীগের রাজনীতি ছাড়ার ঘটনা নিয়ে যা জানালেন সারজিস

আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী

এক দফা দাবিতে ‘জাতীয় ঐক্যের’ ডাক বিএনপির

নিরাপত্তার জন্য ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

৬ দিন পর ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ

আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি মান্দিসা মায়া

নারী সাংবাদিককে হামলার অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ১৭৯ নাগরিকের বিবৃতি

মেট্রো স্টেশনে হামলা: ছয়জন রিমান্ডে

সহিংসতায় ঢাকায় ২০৯ মামলা, গ্রেপ্তার ২৩৫৭