ফাইল ছবি
আপনার সন্তান কী গান শিখছে, ছবি আঁকছে বা টেনিস খেলছে? নাকি সারাদিন ধরে স্কুলের ব্যাগ বইতেই সময় শেষ! অভিভাবক হিসেবে আপনারা কী গান শেখা, খেলাধুলা করার জন্য উৎসাহিত করেন সন্তানদের। অনেকের মতেই সিলেবাসের বাইরের এই শিক্ষামূলক কাজগুলো নিছকই ভিত্তিহীন। সন্তানকে একটা বিষয় নিয়েই পরিচালিত করতে হয়। এমন ভ্রান্ত ধারনা পুষে রাখেন বেশির ভাগ মানুষ। তবে গবেষণা বলছে শিশুর সার্বিক বিকাশে নাকি সিলেবাসের বাইরের এই বিবিধ শিক্ষণীয় বিষয়গুলোর ভূমিকা অনেক।
তাহলে জেনে নেওয়া যাক কীভাবে শিশুর সার্বিক বিকাশে ভাষা, সাহিত্য ও শিল্পচর্চার গুরুত্ববহ করে...
আর্টস ও ক্র্যাফটের মতো হাতের কাজ শিশুদের শুধু দক্ষতা বাড়িয়ে তোলে তেমনটা নয়। ছোট ছোট এই আঁকিবুঁকি দিয়েই ওদের ভবিষ্যত গড়ে তোলার ভিত গড়ে ওঠে। আর্ট শিশুদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। শিশুরা নতুন নতুন সৃজনে মেতে ওঠে এই আর্টের হাত ধরেই। ক্লাসরুমে যখন তারা একে অপরের সৃষ্টি দেখে তখন তাদের বোধ তৈরি হয়। নিজস্বতা তৈরি হয় ধীরে ধীরে।
ছবি আঁকা, রং করা, কার্ডবোর্ড দিয়ে ছোট ছোট মডেল তৈরি করা, এগুলোর মধ্যে দিয়ে মোটর স্কিল গড়ে ওঠে খুদেদের।
বাড়িতে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করার সময় ছোটরা ভাষা ও অংক শিখতে গিয়ে বিভিন্ন আকারের রেখার সঙ্গে পরিচিত হয়। যেমন সরল, বক্র। সে সব কিছু প্রকাশ করার মাধ্যমেই গড়ে ওঠে শিশুদের ভাষা বোধ।
নাচ, গান বা সেতার, পিয়ানোর মতো যন্ত্র যখন শিশুরা শিখতে শুরু করে তখন তাদের জ্ঞান বাড়ে। তাছাড়া এই শিল্প চর্চা সমবেত ভাবে করার সময়ে তাদের মিলেমিশে কাজ করার ধারনাও তৈরি হয়। আজকাল
ইউ