ঢাকা, বাংলাদেশ

শুক্রবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪

English

বৃত্তের বাইরে

‘নারীপক্ষ’র পদযাত্রা

উইমেনআই২৪ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৯:২৩, ২৩ জুলাই ২০২২; আপডেট: ১৯:৩৬, ২৩ জুলাই ২০২২

‘নারীপক্ষ’র পদযাত্রা

‘পৃথিবী আমারে চায় : জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় আমরা’

আন্তর্জাতিক নারী দিবস কমিটির আয়োজনে ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ উদ্যাপন উপলক্ষে শনিবার সকাল ৯টায় রমনা পার্কের অরুণোদয় গেইট থেকে পদযাত্রা হয়েছে। 

অনুষ্ঠানের প্রতিপাদ্য ছিল ‘পৃথিবী আমারে চায় : জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় আমরা’। পদযাত্রাটি ব্যানার, বিভিন্ন শ্লোগান সম্মলিত ফেষ্টুন (‘আমরা প্রকৃতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছি, যুদ্ধে জিতে গেলে হেরে যাব’, ‘পরিবেশ বাঁচাও, প্রজন্ম বাঁচাও’ ‘সুন্দর পন্য নয়, সুন্দর পরিবেশ চাই’) প্রতীকী লাঠি খেলা ও শ্লোগানসহ মৎস ভবন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করে। পদযাত্রা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়। প্রসঙ্গত, নারীদের প্রতীকী লাঠি খেলা পদযাত্রার শুরুতে রমনা পার্কের অরুণোদয় গেইটে, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন এর সামনে এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মূল মঞ্চে ঘোষণাপত্র পাঠের পূর্বে প্রদর্শন করা হয়।

অনুষ্ঠানে আহ্বান জানান নীলুফা বেগম- নির্বাহী পরিচালক, শক্তি ফাউন্ডেশন, ঘোষণাপত্র পাঠ করেন রেহানা সামদানী, সদস্য নারীপক্ষ, গান পরিবেশন করেন হালিমা পারভীন এবং ওয়ার্দা আশরাফ, কবিতা আবৃত্তি করেন ইকবাল আহম্মেদ ও নাজমুন নাহার। নাচ পরিবেশন করেন নৃত্যনন্দন এবং জীবন গঠন উন্নয়ন সংস্থার দল। এছাড়াও তাৎক্ষণিক ছবি আঁকা হয়েছে, যেখানে অনুষ্ঠানে আগত সকল বয়সী নারী পুরুষ অংশ নেন। পদযাত্রায় কমিটির অন্তর্ভুক্ত ৪৬টি সংগঠনের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার, বয়স, বিভিন্ন লিঙ্গ বৈচিত্রময় জনগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও উন্নয়ন সংগঠনের প্রায় ৩০০ জন অংশগ্রহণ করেন।

জলবায়ু সংকট পৃথিবীময় মানবজাতি ও সমগ্র প্রাণীকূল এবং পরিবেশ-প্রকৃতির জন্য এক বিরাট হুমকি। বিশ্বের দেশে দেশে পরিবেশদূষণ, বন্যা, দাবদাহজনিত আগুন লাগা, নতুন নতুন ভাইরাস-ব্যাক্টেরিয়ার আগমন, সামুদ্রিক প্রাণীর খাদ্য, উদ্ভিদ ও প্রাণীকূলের ক্ষতি- এ সবকিছুই বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও ইকোসিস্টেমের ভারসাম্যহীনতার ফল। মানব ও প্রাণীজগতের অস্তিত্ব এখন চরম সংকটে।

প্রকৃতি বাঁচলে বাঁচবে মানুষ, বাঁচবে সমগ্র প্রাণীকূল, তাই প্রাণ-প্রকৃতিকে বাঁচাতে আমরা এখনই সতর্ক না হলে কোনো দেশই রেহাই পাবে না, কারণ এটি একটি বৈশি^ক সংকট। এই সংকটের মোকাবেলা মানুষকেই করতে হবে এবং তা করতে হবে বৈশি^কভাবে, কারণ এটি ক্ষমতার কোন লড়াই নয়, এটি টিকে থাকার লড়াই। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমাদের অবশ্য করণীয়:

১. অবাধে বৃক্ষনিধন বন্ধ এবং বনায়ন বৃদ্ধি করতে সামাজিক আন্দোলন তৈরি করা
২. সবুজ বেষ্টনী তৈরি করতে সরকারি-বেসরকারি এবং রাষ্ট্রীয় ও ব্যক্তি উদ্যোগে বৃক্ষরোপন অভিযান জোরদার করা
৩. একবার-ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক সামগ্রী ব্যবহার বন্ধ করতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং সকল পর্যায়ের মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও বৃদ্ধি করা
৪. বনাঞ্চল ও জনবসতি এলাকায় স্থাপিত কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো বন্ধ করা এবং এসব জায়গায় নতুন কোন কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন না করা
৫. ইলেক্ট্রনিক এবং কারখানা বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যথোপযুক্ত উদ্যোগ গ্রহণে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন ও আইনের কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করা
৬. গবেষণার মাধ্যমে বন্যা, খরাসহ নানারকম প্রাকৃতিক দুর্যোগেও টিকে থাকতে পারে এবং স্বল্প সময়ে ফলনশীল জাতের ফসল উদ্ভাবন করা।

ইউ

কোন দূর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না: বিএসএমএমইউ ভিসি

বিএসএমএমইউতে সভা ও জাতীয় সম্মেলন  অনুষ্ঠিত 

 ইন্টার্ন চিকিৎসকরাই একটি হাসপাতালের প্রাণ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

এক চুমুতে আড়াই বছরের জেল!

ঢাবির কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে প্রিয়ন্তি প্রথম

ডিজিটাল সুরক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

নারীর নিরাপদ কর্মক্ষেত্র নিশ্চিতে পুরুষদের সম্পৃক্তের আহ্বান

ঢাবির সব ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

মায়ের উৎসাহে চাকরি ছেড়ে উদ্যোক্তা হয়েছেন শায়লা

চালক ছাড়াই ট্রেন চললো ৭০ কিলোমিটার!

ইসলামী ব্যাংকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শের উপর আলোচনা

বিশ্বে প্রতিদিন ১০০ কোটি টন খাবার নষ্ট হয়: জাতিসংঘ

রাজধানীতে শিশু অপহরণ বেড়েছে: ডিবি প্রধান

কর্মবিরতি প্রত্যাহার ইন্টার্ন চিকিৎসকদের

ঠাকুরগাঁওয়ে রোজাদার ও শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ